পাতা:বাঙ্গালা সাহিত্য-সংগ্রহ - প্রথম ভাগ.pdf/১৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՏՋ(: কালীকীৰ্ত্তনের রচনা অতিশয় মধুর এবং উৎকৃষ্ট ভাব সমুহে পরিপূর্ণ। কবিরঞ্জন প্রণীত বিদ্যাসুন্দর বাঙ্গালা ভাষার একখানি প্রধান কাব্য । ইহাতে তোটক প্রভৃতি নানাবিধ মুতন ছন্দ সন্নিবেশিত দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু ইহার রচনা স্থানে স্থানে কর্কশ ও জটিল বলিয়া বোধ হয়। এই কবিরঞ্জন বিদ্যাসুন্দরকেই আদর্শ করিয়া ভারতচন্দ্র ৰ্তাহার সুপ্রসিদ্ধ বিদ্যাসুন্দর রচনা করেন। রাণীর প্রতি বিদ্যার প্রবোধ বচন । এ কথা কছিল যদি কন্যা মনোহর । মহী-পতি-মহিলা মূচ্ছিত পড়ে ধরা। চেতন পাইয়া কহে, কহ চন্দ্রমুখি । মাতৃহত্য ভয় বাছ মাছি এক টুকি ৷ কেমনে এমন কথা কহু তুমি ঝিয়ে । বিদেশে পাঠায়ে তোম। অভাগী কি জীয়ে ॥ দশমাল গর্তে বটে দিয়াছি গো ঠাই । পায়াছিলে কত কষ্ট তার সীমা নাই। পালিলাম এত কাল নিত্য চিত্ত সুখে । ५थन झांज्जिाउ फ्रांइ हाई प्रिङ्गा भूथ ॥ তোমার লাছিক দোষ ৰিধাতা লিষ্ঠ র । । *झा नांदे उi३ दिमा शizद ७ऊ शूद्र ॥ ছরি হরি কারে কব ললাটের লেখা । জীবনে মরণে বুঝি আর নাহি দেখা ।