পাতা:বাঙ্গালা সাহিত্য-সংগ্রহ - প্রথম ভাগ.pdf/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ ፃ¢ পরিবর্তে কবিকঙ্কন নামটী সতত ব্যবহৃত হইয়া থাকে, ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত নামের পরিবর্তেও অনেকে সেই রূপ প্রভাকর আখ্যাট ব্যবহার করিয়া থাকেন। ফলতঃ ঈশ্বর গুপ্ত ও প্রভাকর এই দুই নামেই তিনি সমান প্রসিদ্ধ হইয়াছেন, অতএব তাছাকে “প্রভাকর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত’ বলিয়। নির্দেশ করলে বোধ হয় নিতান্ত তাসঙ্গত হয় না । প্রভাকরের কলেবর সংবাদ ও বিজ্ঞাপন দ্বারাই পরিপূর্ণ হুইয়। যাইত। সুতরাং সম্পাদয়িতা কবিত্বশক্তির পরিচয় দিবার সেরূপ সুবিধা হইত না | এই নিমিত্ত তিনি এক খানি মাসিক প্রভাকর প্রচারণে প্ররক্ত হন। এতদ্ব্যতীত সাধুরঞ্জন ও পাষণ্ড পীড়ন নামে দুই খানি সাপ্তাহিক পত্রও তৎকর্তৃক সম্পাদিত হইত। সাধুরঞ্জন সাধুদিগের চিত্ত রঞ্জনোপযোগী বিবিধ জ্ঞানগর্ভ বিষয়ে বিভূষিত থাকিত এবং পাষগুপীড়ণে পাষগুগণের অঙ্কুশ স্বরূপ নীতিবিষয়ক প্রবন্ধাদি প্রকাশিত হইত। ভাস্কর সম্পাদক গৌরীশঙ্কর (গুড়গুড়ে) ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় কর্তৃক সম্পাদিত রসরাজ নামক পত্রের ছিত পাষণ্ড পীড়নের কিয়ংকাল বিষম বিসংবাদ চলিয়া ছিল। এমন কি সম্পাদকের প্রকাশ্য রূপে