পাতা:বাঙ্গালা সাহিত্য-সংগ্রহ - প্রথম ভাগ.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>brb" র্তাহার বিদ্যাবতী, বুদ্ধিমত্ত ও সদ্ধদয়তার সবিশেষ পরিচয় পাওয়া যায় । সুপ্রসিদ্ধ এডুকেশন গেজেটের ইনি কিছুদিন সহকারী সম্পাদক ছিলেন। পদ্মিনী উপাখ্যান হইতে উদ্ধত । সৰ্ব্ব সুলক্ষণবতী, ধরাধামে যে যুৱতী, লোকে বলে পদ্মিনী তা হারে । সেই নাম নাম যার, সেরূপ প্রকৃতি তীর, কত গুণ কে কহিতে পারে ? পণ্ডিত্রতা পতিরতা, অবিরক্ত সুশীলতা, আবিভূতি হৃদু পদ্মাসনে । কি কব লজ্জার কথা, লতা লজ্জাবতী যথা, মৃত-প্রায় পর পরশনে । যেমন পদ্মিনী সতী, মিলিল তেমতি গতি, রাজকুল চক্রবর্তী ভীম । ধর্মে পৰ্ম্মপুত্ৰ সম, রূপে সত্বদেবোপম, বীর্যে পার্থ, বিক্রমেতে ভীম । যোগ্য পাত্রে মিলে যোগ, সুধী স্কুরগণ ভোগা, আশ্বরের পরিশ্রম সার । বিকশিত তামরসে, আলি আসি উড়ে বসে, ভেক ভাগ্যে কেবল চীৎকার । । ক্ষত্ৰিয়দিগের প্রতি রাজার উৎসাহ কাবা । “স্বাধীনত হীনতায় কে বাচিতে চায় হে, কে বঁচিতে চায় । দাসত্ব শৃঙ্খল আজি কে পরিবে পায় ছে, কে পরিবে পায় {