পাতা:বাঙ্গালা সাহিত্য-সংগ্রহ - প্রথম ভাগ.pdf/২১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

شراع بلا স্বলিছে পৰম, দুরে রহিয়া রছিয়া উচ্ছ সে বিলাপী যথা ! লড়িছে বিষাদে মৰ্ম্মরিয়া পণতপকুল ! বসেছে অরবে শাখে পার্থী ! রাশি রাশি কুসুম পড়েছে তৰুমূলে, যেন তক, তাপি মনস্তাপে, কেলিয়াছে খুলি সাজ ! দুরে প্রবাহিনী, উচ্চ বীচিরবে কাদি, চলিছে সাগরে, কহিতে বারীশে যেন এ দুঃখ বারত ! না পশে সুধাংশু অংশু সে ঘেণর বিপিনে । ফোটে কি কমল কতু সমল সলিলে ? তবু ও উজ্জ্বল বন ও অপূৰ্ব্বরূপে ! একাকিনী বসি দেবী, প্রভা অণভাময়ী তমোময় ধামে যেন ! হেনকালে তথা সরমণ সুন্দরী আসি বসিল কঁtfদয়। সতীর চরণতলে, সরমণসুন্দরী— রক্ষঃকুল রণভলক্ষী রক্ষোবধূবেশে কতক্ষণে চক্ষুঞ্জল মুচি মুলোচন। কহিলা মধুরস্বরে, “দুরন্ত চেড়ীরা, তোমারে ছাড়িয়া, দেবি, ফিরিছে নগরে, মহোৎসবে রত সবে আপঞ্জি মিশাকালে ; এই কথা শুনি আমি আইনু পুজিতে প। দুখানি । অনিয়াছি কেটায় ভরিয়া সিন্দূর ; করিলে আজ্ঞ, স্বন্দর ললাটে দিব ফোট । এয়ে তুমি, তোমার কি সাজে এ বেশ ? নিষ্ঠ র হয়, দুষ্ট লক্ষণপতি ! কে ছেড়ে পদ্মের পর্ণ ? কেমনে হরিল ও বরগঙ্গ-অলঙ্কার বুঝিতে ন পারি ?” কোটা খুলি রক্ষোবধু যত্নে দিলা ফেঁট৷