রামপ্রসাদ । দশ মাস দশ দিন, যাতনা পেয়েছেন মাতা। এখন ক্ষুধার বেলা যুধালে ন', এল পুত্র গেল কোথা ॥ সন্তানে কুকৰ্ম্ম করে, বলে সারে পিতা মাত৷ দেখে কাল প্রচণ্ড করে দণ্ড, তাতে তোমার হয় না ব্যথা ॥ দ্বিজ রামপ্রসাদ বলে, এ চরিত্র শিখলে কোথ। যদি ধর আপন পিতৃধারা, নাম ধরে না জগন্মাতা | আমি ক্ষেমার খাস তালুকের প্রজ। ঐ যে ক্ষেমঙ্গরী আমার রাজ ॥ চেন-ন আমারে শমন, চিনলে পরে হবে সোজা। আমি শুম মার দরবারে থাকি, অভধু-পদের বইরে বোঝ।। ক্ষেমার খসে আছি বসে, নাই মহালে শুকা হাজা। দেখ ৰালি চাপ সিকস্ত নদী, তাতেও মহাল আছে তাজা ॥ প্রসাদ বলে শমন তুমি, বয়ে বেড়াও ভূতে বোঝ, - ওরে যে oও পদ পেয়েছে, জান না সেই পদের মজা। ধারে শমন যারে ফিরি। ও তোর যমের বাপের কি ধার ধারি ॥ পাপপুণ্যের বিচারকারী, ভোর যম হয় কালেক্টরি। আমার পুণ্যের দফা সৰ্ব্বে শৃষ্ঠ, পাপ নিয়ে যা, নিলাম করি। শমন-দমন শ্ৰীনাথ-চরণ, সৰ্ব্বদাই হৃদে ধরি। আমার কিসের শঙ্কা, মেরে ডঙ্কা, চলে যাব কৈলাস-পুরী ॥ রামপ্রসাদের মা শঙ্করী, দেখ না চেয়ে ভয়ঙ্করী। আমার পিতা বটেন শূলপাণি, ব্ৰহ্মা বিষ্ণু দ্বারের দ্বারী। | கைாக দূর হয়ে যা যমের ভট। ওরে আমি ব্রহ্মময়ীর বেট। বলগে যা তোর যম-রাজারে, আমার মতন নিছে কট । আমি যমের যম হইতে পারি, ভাবলে ব্রহ্মময়ীর ছটা। প্রসাদ বলে কালের ভট। মুখ সামলায়ে বলিস্ বেট। ৷ কালীর নামের জোরে বেঁধে তোরে সাজা দিলে রাখবে কেট। আমি নই আটাশে ছেলে । * ভয়ে ভুলবনকো চোখ রাঙালে । সম্পদ আমার ও রাঙ্গাপদ, শিব ধরেন যা হদকমলে । (ওমা ) আমার বিষয় চাইতে গেলে, বিড়ম্বন কতই ছলে ॥ শিবের দলিল সৈ মোহরে, রেখেছি হৃদয়ে তুলে এবার করব নালিশ নাথের আগে, } ডিক্ৰী লব এক সওয়ালে ॥ জানাইব কেমন ছেলে, মোকদ্দমায় দাড়াইলে। যখন গুরুদত্ত দস্তাবিজ, গুজরাইব মিছিল কালে ৷ মায়ে পেয়ে মোকদমা, ধূম হবে রামপ্রসাদ বলে । আমি ক্ষান্ত হব যখন আমায়, শাস্ত করে লবে কোলে ৷ -- SSAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAAAA AAASS
- কোথাও এইরূপ পাঠান্তরে দৃষ্ট হয় – মা ! আমি কি আটাশে ছেলে ? আমি ভয় করি না চোক রাঙ্গালে। সম্পদ আমার ও রাঙ্গ। পদ,শিব ধরে যা হৃদকমলে । আমার বিষয় চাহিতে গেলে, বিড়ম্বন কতই ছলে । আমি শিবের দলিল সৈ’মোহরে রেখেছি হৃদয়ে ভুলে
এবার কবৃবো নালিশ বাপের আগে, ডিক্ৰী লব এক সওয়ালে ৷ মায়ে পোয়ে মোকদমা, ধূম হবে রামপ্রসাদ বলে। তখন শান্ত হব, ক্ষান্ত কবে আমার যখন কবি কোলে ।
