وان A لا হল একি চমৎকার! ভাগ্য এমন আর দেখি নাই কাহার। ছিল কোটালি ব্রজে যার, স্বাটেলি ঘুচিয়ে, দেখি রাজ্য লাভ হল তার। যদি হলে হে ভূপতি তুমি যদুপতি, গোষ্ঠেতে ধেনু চরাবে কে আর ॥ বসন্ত ঋতু আসি সসৈন্ত ব্রজেতে হইল উদয় । বিরহে ব্যাকুলা হয়ে বৃন্দে, কোকিলের প্রতি কেঁদে কয় । প্রাণের কৃষ্ণ ছেড়ে গিয়েছে, কৃষ্ণ-বিরহিণী হয়ে কমলিনী, ধূলাতে পড়ে রয়েছে। বঁকা ত্রিভঙ্গ বিহনে, শ্ৰীঅঙ্গ শ্ৰীহীনে রাই, তারে কি হৰে মধুরধ্বনি শুনালে। সহেন কুহুস্বর, ক্ষমা দে পিকবর, ডাকিস না শ্ৰীকৃষ্ণ বলে। শুন বলি হে নিরদয়, এ ত রাধার সুখের সময় নয়, প্রাণে মরূবে রাই, জ্বালার উপর জালালে। ব্ৰজৰাসী সবে ভার্সি নয়ন-জলে। হয়ে কৃষ্ণশোকে শোকাকুল, গোপগোপীকুল, পশু-পক্ষিকুল, বিরহে সকলে ব্যাকুল ; তাজে বকুল-মুকুল, অধৈৰ্য্য অলিকুল ; হে কোকিল, এ সময় কেন এলি গোকুলে। এমন দুখের সময় কেন তুই এলি কুঞ্জে ; ব্ৰজনাথ অভাবে ব্রজে রাই কাতরা, ' অলি কি মুখে তবে বেড়াও ভুঞ্জে ? অধীরা ধরাসনে পড়ে রাই চক্ষে জলধারা বয়; এ সময় স্বপক্ষ হও পক্ষী হে, विश्रृंक इeब्र फेळेिष्ठ नग्न । এই ভিক্ষা করি পিকবর, করিসনে ধ্বনি আর ; প্রাণ রাখ স্ত্রীরাধার, দুখিনীর কথা রক্ষা কর। কোকিল, দেখিলে ত স্বচক্ষে, মরণের অপিক্ষে আর নাই, হয়ে রয়েছি জীবষ্কৃত গোপীসকলে। तांत्र (लोभ अtब ।। সকল ভণ্ড কাও ভোলা তোর, তুই পাষণ্ড নচ্ছার। ভজিস টেকি বলিস কিনা গেীর-অবতার। কি সে করিস দ্বেষ, নাই ঘটে বুদ্ধিলেশ, বুঝি না স্থায়, ও মূর্খ, দিস কোন ঠাকুরের ঠেস ? তুই কাঠের ঠাকুর ঠাঁটে তুলে, মিছে করিস পচা ভুর। সেই হরি কি তোর হরু ঠাকুর । ঘিনি বাম করেতে গিরি ধরে, রক্ষা করেন ব্রজপুর। র্যার অভয়চরণ শিরে ধীরে, জীব তরাষ্টেচন গয়াসুর । যে রজক ছেদন করে, করে ধ্বংস করলে কংসামুর। হ’য়োন সকাতরা প্রেয়সী, শুন তোমায় কই ;— আমার বেদে কয় বাঞ্ছাপূর্ণকারী খাম, ভক্তাধীন আমি রসময়ি। ভক্তের বাঞ্ছা সিদ্ধ করিতে, ব্রজে ত্যজে প্যারী ॥ করে তোমায় সুন্দরী, মজেছি তোমার প্রেমেতে। আমি যাবন ব্রজে আর, ভাবনা নাই তোমার, ' দিবনা তোমায় মনোবেদন ॥ রাজসভাতে যেতে কুবুজা, নিষেধ করেন, যদি না যাই রাজসভাতে, এ মধুপুরেতে,— দয়াময় বলে আর কেউ ডকৃবে না ৷ আমি কখন কারে হই সদয়, দেব ব্রহ্মাদি নাহি পারে বুঝিতে ; এ জন্য অন্যস্ত নাম কয় ] আছে পুণ্য যার যতদিন, বাধা তার থাকি ততদিন, জেন জোর করে নে যেতে কেউ পারবে না।
