পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৩৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* eল । অ’ । ত । মূল sান-জলদ-তেঙাল।। ম! তব চরণস্কৃঙ্গ হেরিয়ে জীবন আছে। নতুবা যাতনা যত, ইথে কি মানব নাচে ॥ জ্ঞাতি বন্ধু পরিজন, বিরত থাকিতে প্রাণ, অকৃতি বলিয়ে তার, করতালি দিয়া নাচে ॥ কমলাকাস্তের আর কে আছে ভুবন মাঝে, আপনার বলিয়ে আমি, t, ৰবি গে ম কার কাছে | ৰট জলদ—তেতালা । যখন যেমন রূপে রাখিবে আমারে। সকলই সফল যদি না ভুলি তোমারে। জনম করম দুঃখ, সুখ করি মানি, জলদ-বরণী যদি নিরধি অন্তরে, শ্ৰাম ॥ বিভূতি ভূষণ কি রতন মণি কাঞ্চন, তরুতলে বাস কি রাজ সিংহাসন ; কমলাকান্ত উভয় মম সাধন, জননি । নিবন্স যদি ঈদয় মন্দিরে, গো মা ॥ রামপ্রসাদী হুর—একতাল।। কালী বলে ডাকরে মন! আর ভর তোময় দিব না । তুমি এই কর মন, কথা রাখে। স্বরের বাহির হইওনাকে ॥ স্বরে আছে ছ'জন কুজন, उलग्न जौ श्हे७ न|मन ! কেবল রসনা রঙ্গিয়া বটে,যত্নে তায় স্ববশে রাখে ॥ ভবের যাতনা যত, তনু আছে তায় অনুগত, দুঃখ জানে এদেহ জানে,তুমিতে আনন্দে থাকে৷ কমলাকান্তের হদি, কমলে অমূল্য নিধি, আমি আপন বলে তোমায় দিলায়, জ্ঞান-চক্ষু খুলে দেখে ॥ সিন্ধু কাফি—টিমে তেতালা। ভ্রময়ে মন, তারা, তোমারই বশে । এই দেহ যন্ত্র, তুমি ধন্ত্রী, তব গুণে বাধা গুণমরি, হে ম:। আমি দোৰী হুই কি দোষে । २ (£0: দুর্গম নহে অতি সুখাশ্রয় দুর্গানাম, তহে কেন তনু অলসে, মা । দুর্জয় বিষয় কঠিন, কমলাকাস্তের মূঢ় মানস, সদা লোভী সেই বিষে ॥ পিন্ধু কাফি—টিমে তেতাল।। তার, বল, কি অপরাধে, অব অনুরোধে, বঞ্চনা করিলে আমায় ॥ এ ছার মানব জাতি, সতত চঞ্চলমতি, তায় ক্রোধ কেমনে জুয়ায়। শ্রুতি স্মৃতি পরিহরি, যা মানস তাই করি, ভরসা দিয়ছি তব দায় । কমলাকাস্তের আর কে আছে ভুবন মাঝে, মা। এ তনু সপোছ রাঙ্গাপায় ॥ রামপ্রাসাদী মুর—একতাল।। সদানন্দময়ি কালি। মহাকালের মনমোহিনী, গোমা তুমি আপন মুখে আপনি নাচ, আপনি দেও মা করতালি আদিভূত সনাতনী, শূন্তরূপ শশী ভালী, যখন ব্ৰহ্মাণ্ড না ছিল গোম, মুণ্ডমালা কোথায় পেলি। সবে মাত্ৰ তুমি যন্ত্রী, যন্ত্র আমরা অন্ত্ৰে চলি, তুমি যেমন রাখতেমনি থাকি, যেমন বলাও তেমনি বলি ॥ অশাস্ত কমলাকাস্ত, দিয়ে হলে গালাগালি, এবার সর্বনাশি, ধীরে অসি, ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম দুটই খেলি ৷ कणारक-ग्रिम cडडाणां । আদর করে হৃদে রাখ, আদরিণী শুামা মাকে । তুমি দেখ, আমি দেখি, আর যেন ভাই কেউ না দেখে ॥ কামাদিরে র্যাকি, এস তোমার আমার জুডাই আঁধি, রসনারে সঙ্গে রাখি, সেও যেন মা বলে ডাকে ॥