পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৫৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8૭૨ টেtড়ি—ঢিমা একতাল।। দিগ বাস গলিত কেশ। মরি ঘোর সমরে বাম কেরে। কেরে সুন্দর হর-হৃদি সরোবর রক্তোহ পল পদে প্রকাশ ॥ তাই এ তনু ধারণে, এ তিন ভুবনে, এমন মুক্তি দেখি নাই । ভূপে কয় মোর মনে লয় বটে বটে বটেরে ভাই এমন মূৰ্ত্তি দেখি নাই। মায়ের ওঠার নব দিবাকর বদনাঙ্কিতে তিমির নাশ । ভয়ে দিতিকুতকুল সব চেয়ে রৈল, ভাবে ছল ছল, সজল আঁখি, ভাবে ছল ছল, সজল আঁখি । ভূপে কয় মোর মনে লয়, তারার বরণ তারায় রাখি তারার বরণ তারায় রাখি। কিবা ত্বঞ্চলাকুল দস্ত উজ্জ্বল অমৃতার্ণব আট হাস t_ _ বেহাগ—টিমা একতাল।। ভুবন ভুলালে রে কার কামিনী ঐ রমণী । বামার করে করাল শোভিছে ভাল করবাল যেন দামিনী ॥ সজল জলদ শোণিত অঙ্গে নাচে ত্ৰিভঙ্গে তাল বিভঙ্গে রে । মায়ের শিরে শিশু শশী ষোড়শী রূপসী শশিমুখী কাশীবাসিনী। অট্ট অট আট হাদিছে রে নাশিছে দনুজ মাভৈ ভাষিছে রে, ঐহরেজ কহিছে হৃদি প্রকাশিছে তব রূপে ভংজননী ॥ থlস্বfজ-একতাল।। তার কি শমনে ভয় মা যার শ্রাম ॥ ঐহরেত্র ভূপে কয়, ভবে কি আর আছে ভয়, অস্তে ধাব তার ধামে বাজাইয়ে দামা। বাঙ্গালার গান । মহারাজ শ্রীশচন্দ্র। মহারাজ শ্ৰীশচন্দ্র, নবদ্বীপাধিপতি মহারাজ গিরিশচন্দ্রের দত্তক স ত্র। ১২৫৫ সালে ( ১৮৪৮ খৃষ্টাব্দে ) মহারাজ শ্ৰীশচঞ্জ সিংহাসনে অধিaেtহণ করেন। ৩৮ বৎসর বয়সে ইহঁার মৃত্যু হয় । খাগাজ -আড়াঠেক | তোমারি অনন্ত মায়া কে জানে" অনন্ত সঁহারি অন্ত না পায় ধ্যানে ॥ বাত্মন-অগোচর নিরূপণ নাহি যার, বোধে ন হয় প্রবেশ কেবল অনুমানে । মা কি তব বিচিত্র মায়, যার বশে মহামায়া, পশ্বাদি কীট পতঙ্গ মা ভ্ৰমে অচেতনে | সুরামুর কন্নর, গন্ধৰ্ব্ব অপসর নর, মায়ায় মুগ্ধ চরাচর কেব| সচেতনে ॥ আগম স্মৃতি বেদান্ত, সে মৰ্ম্ম জানিতে ভ্রান্ত, অচিন্ত্য পরম তত্ত্ব মা অব্যক্ত ভুবনে । চিন্ময়ি হয়ে প্রসন্ন, ঐীশে দে মা চৈতন্ত, যেন মন মগন সদা থাকে শ্রীচরণে ॥ க i | | | | কেও রমণী নীরদ বরণী, স্মরহর হৃদে সমরে নাচিছে । শ্রীচরণ গুণে ত্রিতালত্রিগুণে, সুধীরে মধুর নূপুর বাজিছে। শুনিয়া সে ধ্বনি কনককিঙ্কিণী, ছলে সুর শ্রেণী স্মরণ লইছে ৷ নাভি সরোবর সলিল আশয়, ত্ৰিবলীর ছলে করিবর ধায় । কুচ-কুন্তবর বিশ্বমূলাধার, যার পয়োধর ব্রহ্মাদি যাচিছে ৷ নরশির, হরি গলে সুশোভন, বরাভয় আসি শ্রীকরে ধারণ, করাল বদন করি দরশন, দেব হৃষ্টমন দানব কঁাপিছে ॥ হেরি বামার বাম উরু, জিনি রামরস্তাতরু, কাজে কাজে লাজে লুকায়েছে।