মহারাজ বিজয়চন্দ মহাতত্ত্ব। দুর্ভিক্ষ হলো প্রবল, আমার নাই অর্থবল, কিরূপে বঁাচাব প্রাণ দেখিনে উপায় ;– হায় এই ছিল রে ভাগ্যে, জীবন যাবে দুর্ভিক্ষে, ভাবিলে সেই ঘোর মৃত্যু, সন্তত নয়ন ঝরে। আর কোন স্থান নাই, যথা গেলে অন্ন পাই, বিপদ কালেতে বন্ধু কেহ নাহি হয়। কোথা ওহে ধনিগণ,দরিদ্রে দিয়ে অশন, রাখ ওষ্ঠাগত প্রাণ, মঙ্গল হইবে পরে ॥ ললিত-একতাল। ও মা সাক্ষাৎ ঈশ্বরী, আমায় গর্ভ ধরি, কত না যাতনা পেয়েছ । এ প্রাণ থাকিতে, পাবিনে ভুলিতে, মাগো যত স্নেহ তুমি করেছ। দেখিলে আমায়, রোগ যন্ত্রণায় হয়েছ মা তুমি নিতান্ত ব্যাকুল, গুরু ঋণ-পাশে, জননী এ দাসে, চিরদিন তরে বেঁধেছ। মনে হ’লে তোমায়, বুক ফেটে যায়, তব তুল্য স্নেহ পাইব কোথায়, চিরদিন তরে, শোকের সাগরে, ভাসাইয়ে মাগো গিয়েছ। মহারাজাধিরাজ বিজয়চন্দ। বৰ্দ্ধমানাধিপতি মহারাজাধিরাজ বিজয়চন্দ মন্থতাব বাহাদুর,.২৮৮ সালে (১৮৮১ খৃষ্টাব্দে) জন্মগ্রহণ করেন। এই অল্প বয়সেই ইহঁর যশ:সৌরভে দিগন্ত পরিপূরিত । মহারাজের অশেষ মদগুণের মধ্যে বাঙ্গালী-সাহিত্যের প্রতি অনুরাগ, বিশেষ উল্লেখযোগ্য। জিনীতিকা নামক यूई १७ কবিতা-পুস্তক প্রণয়নে মহারাজের যশ:প্রভা মাহিত্য-সংসারেও সমুজ্জল হইয়া রহিয়াছে। মহারাজ অবতাবচন্দের পত্নী মহারাণী-আধিয়াণী বলদেরী ১৮৮৭ খৃষ্টাব্দের ৩১এ জুলাই মহারাজ বিজয়চন্দকে পোষ্য-পুত্র গ্রহণ করেন। মহারাজ বিজয়চন্দের জনক, অশেষ গুণালঙ্কত রাজা স্ত্রীল औपूख बनविशद्रौ कनूब गांtश्रु षांशशाद्रद्र श्यावश ও মুশিক্ষার গুণে, মহারাজ আজি সৰ্ব্বগুণে গুণা च्।ि ४४०५ घुँडेitष महोङ्गोछ छिझन्नमा आएपशिक्| 82
- न्नैौकांग्न छेरोौर्न श्म । »98% भूठेitझ औभष्ठौ ब्रां রাণী দেবীর সহিত মহারাজের বিবাহ হ ১১০৩ খৃষ্টাব্দের ১৭ই ফেব্রুয়ারী ১৩০১ সা৷ে ২৭এ মাঘ প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায়, মহারাজের রাজ্যাি বেক ক্রিয়া সম্পন্ন হয়। উক্ত খৃষ্টাব্দের জানুয়া মাসের দীল্লির দরবারে “মহারাজাধিরাজ” উপা প্রাপ্ত হন। মহারাজ একজন বিশিষ্ট্র নিষ্ঠাব হিন্দু। আমর ভগবানের নিকট প্রার্থনা কা মহারাজ দীর্ঘজীবী হইয়া যশোগৌরবের মা মুকুটে শোভিত থাকুন।
সিন্ধু মিশ্র—একতাল।। বিঘ্ন-বিনাশন, কৱীন্দ্র-বদন, অম্বিকী-নন্দন, কাতর-তারণ, কর করুণা এ দীনে। কোকনদাসীন বীণাপাণি, আঁধারমনে দীপরূপিণ, জড়তনাশিনি বাণি, ভকতি প্ৰণতি কিছু না জানি, ৯ চেও মা করুণ ময়নে ॥ দীন-জন-গতি জননি, শিবভামিনি গিরীশনন্দিনি, তুমি মা ভবজননী ঈশানী, দুস্তর-সংসার-সাগর-তারিণী, কর দয়া অধম সপ্তানে, বিজয় যাচে চরণে ॥ মিঞা মল্লার—একতালা । ওহে যমরাজ, ছিছি নাহি লাজ, এ কেমন কাজ, করহে আজ। কঁদায়ে স্বজনে, হরিলে সে ধনে, নয়নের মণি নাহিক ময়ুনে, মোহ-মুগ্ধ জন, দোষে সে কারণে, ক্ষম ভ্রম মম ধরমরাজ ৷ विठाँष मिथ-रॉांशृष्ठांग । উঠে ঐ রাঙ্গা রবি, আলো করি ভুবনে। জাগে সব নর নারী, দেখি তার কিরণে ॥