পাতা:বামনাবতার.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় দৃশ্য। ] वeमन्वड इं ঘরে যাও-যা দেবার দাও, ছেলে পণটাক কিন্তু আজ রাত্রির মধ্যেই যোগাড় কয়া চাইই চাই । কালিন্দী। ও মা ! বলে কি গো! মিনসের মতিচ্ছন্ন ধরেছে না। কি গো ! ঠাকুরঘরে যাবো ! ঠাকুর তো ঠাকুর-তেত্ৰিশ কোটী দেবতা লাগিলেও আজ রাত্রির মধ্যে কেউ দিতে পায়বে না। শ্বেতাঙ্গ। আচ্ছা-আজ রাত্রির মধ্যে না পারে, ক' দিনে পারবে ? কখন নাগাদ পায়বে ? না হয় দু’দিন সবুরই করি ; যজ্ঞটা এমন কিছু আজই ফুরিয়ে যাচ্ছে না ! কালিন্দী। ন্যাকামি কর কেন ? ক’দিনে-কখন নাগাদ ? ও মা, কি ঘেন্না ও গো, ঠাকুর দেবতাকে এ জন্মে দিয়ে রাখলে আর জন্মে °७श श्iश्न । শ্বেতাঙ্গ। এ্যা ! একটা দিন নয়, একটা মাস নয়, একটা বছর নয়, একটা জন্ম! না-আজ একটা কাণ্ড না হ’য়ে যায় না। খুনোখুনী হবে! আঃ-কি কথাই বললেন আর কি! আর জন্মে। আর এখন আমার কাজ চলে কি ক’রে ? কালিন্দী। তা আর কি কয়ছি! কোনো রকম ক’রে চালিয়ে নাও। শ্বেতাঙ্গ । কোনো রকম মানে ? ধায়া-ধোবু ক’রে ? ছেলে হাওলাৎ ? আর তাই বা দিচ্ছে কে ? সবারই তো এই একটা দাও । আর দিলেই বা শুধাছি কিসে? তোমার তো ঐ সবোধন রামকানু ! কালিন্দী। ও আমার একাই এক লক্ষ। বংশ রক্ষে হয়েছে, এই ঢের ; আবার কেন ? শ্বেতাঙ্গ । বংশ কাকে বলে জান ? প্ৰতি বর্ষার বর্ষার যার দশ বিশটা ফোড় গজায়, তাকে বলে, ধংশ । তোমার আমন আফেঁাড় বংশ নিৰ্ব্বংশ যাক।