বামণরচনাবলী । - نیان কারিণী করিয়াছেন। তাছাতে র্তাহারা বিদ্যা ও জ্ঞান বলে বলবান হইয়া জগৎপিতার নিয়ম অনুযায়ী কৰ্ম্ম করিয়া তাহার প্রীতির পাঞ্জ হুইবেন ও অন্তে সদগতি লাভ করিবেন ; আর আমরা তাহা হইতে বঞ্চিত হইয়া থাকিব, ইহা কি আমাদিগের উচিত ? কখনই নয় । কেন না আমরা দেখিতেছি, ঈশ্বরের নিয়ম অনুযায়ী কৰ্ম্ম করাই পুণ্য ও তাছা লঙ্ঘন করাই পাপ ; এবং পুণ্যবান ব্যক্তিরা ইহকালে ও পরকালে আদরণীয় হন, পাপীরা ইহলোকে ঘূণাস্পদ ও পরলোকে দওনীয় হয় । কিন্তু বিদ্যা ব্যতীত পরমপিতার মুনিয়ম সমুদায় সুন্দরন্ধপে জানা যায় না, সুতরাং পদে পদে পাপাচরণ করিয়া ইহকালে অশ্রদ্ধার পাত্র ও ঈশ্বর-সমক্ষে দও-ভাজন হইতে হয়। এই সকল দ্বারা জানা যাইতেছে যে সেই সৰ্ব্বমঙ্গলাকরের ইহা কখনই অভিপ্রায় নহে ষে পুৰুষেরাই জ্ঞান-জনিত বিশুদ্ধ মুখ সম্ভোগ করবেন, আর আমরা যাবজ্জীবন অজ্ঞানতানিবন্ধন অতি কষ্ট সম্ভ করিব । বরং উভয় জাতিকেই সমান সমান দৈহিক ও মানসিক বিদ্যাজর্জনোচিত গুণে বিভূষিত করিয়া ইহাই প্রকাশ করিতেছেন, ষে উভয়েই সমান সমানরূপে জ্ঞানোৎপাদিত বিপুল বিমল সুখের অধিকারী হুইবে । অতএব হে
