#ಢಿಢ; 6% পুত্ৰ হইলে যেরূপ জীবন সার্থক জ্ঞান করেন, পুত্ৰবধুর মুখ দর্শনও সেইরূপ জ্ঞান করিয়া পুত্রের অম্প বয়সে অর্থাৎ বাল্যাবস্থাতেই; বিবাহ দিয়া থাকেন। বস্তুতঃ যদিও পুস্ত্রবধুর মুখদর্শন অহলাদের বিষয় বটে, তথাপি এরূপ অলপ বয়সে বিবাছ দেওয়া যে নিতান্ত অন্যায় তাহারা তাছা বুঝিতে পারেন না । কারণ ইহাতেই দরিদ্রতা, দম্পতীবিরোধ, তাছাদের বিদ্যাশিক্ষার ব্যাঘাত এবং ৰুগ্ন ও দুর্বল সস্তান উৎপাদিত হইয়া থাকে। কিন্তু তাম্বারা পরে অনেকেই সেই কন্যাসম স্নেহপাত্রী পুত্রবধূর প্রতি যে কি রূপ নির্দয়তচরণ করেন, তাছা ভাবিলে পাষাণ হৃদয়ও দ্রব হুইয়া যায়। আহা! তাছারা নববধূগণকে কি যন্ত্রণাই না দেন! এমন কি উদর ভরিয়া আহার দিতেও কুষ্ঠিতা হয়েন । ওঃ ! ! ! স্ত্রীশিক্ষণভাবে এদেশের কি দুরবস্থাই না হইতেছে! তাছার জীবশ্রেষ্ঠ মনুষ্য হইয়া এরূপ ভয়ানক নিৰ্দ্দয়তাচরণে প্রবৃত্তা ছয়েন, এবং উহাদের কন্যাগণও মাতার দৃষ্টান্তামুযায়ী হইয়া ভ্রাতৃজায়াগণকে ক্লেশ দিতে ক্রটি করেন না। হায়! তন্নিমিত্তই যে বন্ধুগণ র্তাহাদের প্রতি অসদাচার করে তাছা কোন ব্যক্তি না বুঝিতে পারেন? আর বাৰ্দ্ধক্যবিবাহও যে পূর্বোক্ত অপকার
