পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৪২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পনস । \9 כבר কারণ ৷ শৈত্য, আর্দ্রতা, শরীর রক্ষণের অসাবধানত, ইত্যাদি। ইছা স্ফোটক জ্বর ও কোলিকোপদংশের একটি পূর্ববর্তী লক্ষণ । লক্ষণ । প্রারম্ভ কালে স্বল্প জ্বর, হাচি এবং নাসা রন্ধ্র শুষ্ক হইয়া তৎপরে তাহ হইতে জল নিৰ্গত হইতে থাকে এবং ঐ জল ক্রমশঃ গাঢ়, পূয়বৎ, এবং অবশেষে কঠিন চৰ্ম্মবৎ হয়। নাসিকণর শ্নৈয়িক ঝিল্লী স্ফীত হওয়াতে নিশ্বাস-পথ প্রায় রুদ্ধ হয়, তাছাতে শিশু মুখম্বার দিয়া নিশ্বাস গ্রহণ না করিয়া আর থাকিতে পারে না । এইরূপে মুখের মধ্য দিয়া বায়ু চলাচল ছওয়াতে উহার স্বাভাবিক রস শুষ্ক হয়, তাহাতে সতত পিপাসা ও গলাধঃকরণে কষ্ট হইয়া উঠে। জাবার, শিশু স্তন্যপান করিতে গেলে শ্বাস রোধ হয় এবং সেই জন্য ফুৎপিপাস নিবৃত্তি না করিয়াই তাছ পরিত্যাগ করে । এমত অবস্থায় শুক্তি বা চামৃচ দ্বারা আছার না দিলে শরীর দুর্বল ও অবসন্ন হইয়া পড়ে।. নাসাপথ সঙ্কীর্ণ হওয়াতে সুয়ুপ্তাবস্থায় শ্বাস গ্রহণ কালে এক প্রকার শব্দ হয়। আবরণ বিল্পীর স্ফীতত জন্যই যে, নাসারস্ত্রের সঙ্কীর্ণত হয়, এমত নহে, অনেক সময়ে নিঃসৃত শ্লেয় শুদ্ধ হইয়া ঐ রূপ সঙ্কীর্ণত সাধন করে। চিকিৎসা | পীড়া সামান্য হইলে বিশেষ চিকিৎসার প্রয়োজন নাই, কেবল গাত্রাবরণ এবং গৃহ-বায়ুর উষ্ণতার প্রতি দৃষ্টি রাখিলে যথেষ্ট হইবে। শ্বাসকছু হেতু মাতৃদুগ্ধ দোহন করিয়া শুক্তি বা চাম্চা দ্বারা সেবন করান উচিত। শারীরিক উষ্ণতা এবং অন্যান্য জ্বরীয় লক্ষণ প্রবল হইলে,