অরণ্য-কাণ্ড । X (to
- A***AF A این بیماری یحیی کیمیایی می گ AeeAAASA SAASAASAASAASAASAASAASAASAA AAAA AAAA AAAAeAAASAAAA ہ عمر ہی ۳w yesار_ ق، ۹۹ سهتایی به همراهیم حماسهم في موسم پير
সাধন করিবেন । তুই যে বুদ্ধিতে আমায় বলপূর্বক হরণ করিতে উদ্যম করিয়ছিল, তাহা তোর কোনক্রমে সফল হইবে না । আমি সেই দেবতুল্য স্বামীকে না দেখিয়া শত্রুর গৃহে বড় অধিক দিন জীবন ধারণ করিব না। তুই নিশ্চয়ই তোর পরিণামস্থখ দেখিতে পাইতেছিস্ না। মৃত্যুকাল উপস্থিত হইলে মানুষ বিপরীত কাৰ্য্যে রত হয়, তোরও তাহাই ঘটিয়াছে। যাহা পথ্য, মুমূর্যু লোকের তাহা কখন রুচিকর হয় না। রে নিশাচর ! তুই যখন ভয় কারণ উপস্থিত হইলেও ভয় পাইতেছি না, তখন আমি দেখিতে পাইতেছি, তোর কণ্ঠে কালপাশ লগ্ন হইয়াছে । তোকে নিশ্চয়ই বৃক্ষ সকলকে হিরন্ময় দেখিতে হইবে । তোকে রুধির প্রবাহিণী ঘোর বৈতরণী দেখিতে হইবে । তুই অরণ্যকে ভয়ঙ্করখড়গ-পত্ৰময়, কাঞ্চনের পুষ্প, বৈদুৰ্য্যমণির পত্র ও লৌহময় কণ্টক দ্বারা আবৃত তীক্ষ্ণ শান্মলী দেখিতে পাইবি । অরে নির্দয় ! মহাত্ম রামের এইরূপ অপ্রিয় কার্য্য করিয়া বিষপায়ীর ন্যয় কখন জীবন ধারণ করিতে পারিবি না । তুই দুৰ্নিবার কালপাশে বদ্ধ হইয়াছিস্ , কোথায় যাইয়া সুখ পাইবি ? যিনি ভ্রাতার সাহায্য ব্যতীত মুহূৰ্ত্তমাত্রে চতুর্দশ সহস্র রাক্ষস বধ করিয়াছেন, সেই সৰ্ব্বাস্ত্র বিশারদ বলবান বীর রাম প্রিয়ভাৰ্য্যাপহারী তোকে কেন তীক্ষ শরে বিনাশ করিবেন না ? সীতা রাবণের ক্রোড়গত ইষ্টয়া এইরূপ ও অন্যরূপ কঠোর বাক্যে তাহাকে ভৎসন। করিয়া ভয় ও শোকে অভিভূত হইয়া করুণস্বরে বিলাপ করিতে লাগিলেন । তৎকালে দুরাত্ম রাবণ অত্যন্ত কাতর,
