[ ૨૯ ] পরে মহাভারত জানা যায়। পুরাণ বলিতে একখানি ব্ৰহ্মাপ্রোক্ত পুরাণ বুঝিতে হইবে। বেদব্যাস কর্তৃক বিভক্ত অষ্টাদশ পুরাণ নহে । রামায়ণে কোন দার্শনিক তত্ত্ব বর্ণিত হয় নাই, মহাভারতে সকল দর্শনের মতই দেখা যায় । মোক্ষধৰ্ম্মপৰ্ব্বাধ্যায়ের প্রায় একতৃতীয়াংশ সাংখ্য মতে পরিপূর্ণ। রামায়ণ রচনার সময় কোন আস্তিক দর্শন রচিত হয় নাই বলিয়া বোধ হয় । বাল্মীকি কপিলের কথা বলিয়াছেন, কিন্তু তৎপ্রণীত দর্শনের ৰিষয় কিছুই বলেন নাই। ২,১১৩ সর্গে রাম জাবালিকে বুদ্ধ তথাগত বলিয়াছেন বলিয়া কেহ কেহ রামায়ণকে মহাভারতের পরবর্তী বলেন। কিন্তু উহার পূর্বশ্লোক দেখিলে ঐরূপ বলা সম্ভবপর হুইত না। উহা দ্বারা নাস্তিকবুদ্ধিযুক্ত অর্থেই বুদ্ধ তথাগত শব্দ জাবালির উপর প্রযুক্ত হইয়াছে। যদি “সৰ্ব্বজ্ঞঃ স্বগতো বুদ্ধে ধৰ্ম্মরাজস্তথাগভঃ” এই পৰ্য্যায়বোধক বুদ্ধ হয়, তথাপি শাক্যসিংহ বুদ্ধের কথা বলা হয় নাই। লঙ্কাবতার স্বত্র শাক্যসিংহের বহু পূৰ্ব্ববর্তী, উহাতেও বুদ্ধ তথাগত বর্ণিত হইয়াছেন। বাল্মীকি ব্যাসের বহু পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী । একটি প্রাচীন উদ্ভট শ্লোক বেদব্যাসাপেক্ষায় বাল্মীকির প্রাচীনত্ব ঘোষণা করিয়া থাকে। ঐ শ্লোকটি দণ্ড্যাচাৰ্য্য নামক দশকুমার-চরিত্র-প্রণেতার গুণমুগ্ধ তৎসমসাময়িক কবির লিখিত । দণ্ড্যাচাৰ্য্য বৌদ্ধযুগের কবি ছিলেন, তখনও কালিদাস প্রভূতি কবির আবির্ভাব হয় নাই। উহা খ্ৰীষ্টজন্মের পূর্বকথা । শ্লোকটি এই— জাতে জগতি ৰান্ধীকে কৰিরিত্যভিধাইভৰৎ । কবী ইতি ততো ব্যাসে কবয়ত্বন্ত্রি দণ্ডিনি ॥ অর্থাৎ বাল্মীকি আদি কৰি, দ্বিতীয় কবি ব্যাস, হে দণ্ডিল তুমি তৃতীয় কৰি । অার একটি উদ্ভট শ্লোক আছে— “বান্ধীকাদজনি প্রকাশিতগুণ ব্যাসেন লীলাবতী टेदनच्ौं कविड। रबर इडबडी वर कानिशान बबन्” हेडJांनि । बशखांब्रहछ बङ्हां८न बांबौकिब्र नांभ च्वां८छ् । *ांख्-ि8*v । 8 ख्दछूडिद्र खेडबल्लब्रिटङ बांद्योकि नषत्रु बकाब खेखि, बांश ञांप्बन्नेो बनयनवउॉब्र निकै बणिब्रां८ह, ठांश uहे ‘আদ্যঃ কবিরসি’ ইত্যাদি • • • • লোকে সাধারণত উল্লেখ করিতে রামায়ণ-মহাভারত এইরূপই করিয়া থাকে, মহাভারত-রামায়ণ এরূপ বলে না, দেব, দানব, যক্ষ, রক্ষ ইত্যাদির স্তায় এ স্থলেও রামায়ণের পূৰ্ব্বনিপাত অচ্চিতত্ব নিবন্ধন বুঝিতে হইবে। এ সম্বন্ধে এই জাতীয় বহু যুক্তি তর্ক ও শাস্ত্রীয় প্রমাণ আছে ও দেখান बांबू ; किरू dहे ब्रांभां घु"-छूभिक ऐशंद्र थझउ विsांद्र इॉन म८६ ॥ ब्राग्रामृ१ भशंखांब्रउ ऋ*क्र थॉफ़ौन रुहेरण७ कङ निप्नब्र এবং কবে রামায়ণ রচিত হইয়াছিল, ইহা ঠিক করিয়া বলা যায় না ; তবে যতটুকু বলা যায়, তাহা এ স্থলে দেখান যাইতেছে। প্রথমে ভারত-যুদ্ধ কবে হইয়াছিল, তাহ দেখা যাউক । কারণ, ভারত-যুদ্ধে অভিমস্থ্য-হস্তে রামের अथखन बिश्नं ग१थक ब्रांछ बुझ्दण निश्उ हरग्रन, ऐशं মহাভারতে দ্রোণপর্বে বর্ণিত হইয়াছে । ভারতযুদ্ধ খৃষ্টপূর্ব ১৪শ শতাব্দীর শেষভাগে কিম্বা ১৫শ শতাব্দীর প্রারম্ভে হইয়াছিল, এইরূপ বালগঙ্গাধর তিলক প্রভৃতি এদেশীয় মণীষাসম্পন্ন প্রতীচ্য ভাষায় সুপণ্ডিত ব্যক্তিবর্গ মনে করেন। ইহার অধিক পূৰ্ব্বে যুদ্ধকথা প্রতীচ্য ভাষায় স্থপণ্ডিত প্রায় কেহই স্বীকার করেন না। বৈদেশিক পণ্ডিতগণ খৃষ্টপূৰ্ব্ব ৮ম বা ৯ম শতাব্দীতে ভারত-যুদ্ধকাল বলিয়া থাকেন । পার্জিটার প্রভৃতি বৈদেশিকগণ ৪ হাজার বৎসর পূর্বে বেদ নিৰ্ম্মাণ ইত্যাদি বলেন । তাহাদের মতে আর্য্য সভ্যতা ইহার অধিক প্রাচীন নহে । এই ত গেল এক দিকের কথা, অপর দিকে সংস্কৃতজ্ঞ দেশীয় পণ্ডিতগণ বেদকে নিত্য ও অদ্য হইতে ৫ হাজার ৩৫ বৎসরের পূর্বে ভারত-যুদ্ধ হইয়াছিল, এই কথা বলেন । পঞ্জিকায় কল্যব্দ ও রাজতালিকাও সেইরূপই আছে, অর্থাৎ বর্তমান সময়ে কল্যস্ব ৫-৩৫ বৎসর, কলির প্রথম রাজা যুধিষ্ঠির, ইহাদের বক্তব্য সম্বন্ধে আলোচনা করিব না, অন্যান্ত মত আলোচনু দ্বারাই এই মতের ভ্রম দেখা যাইবে । রাজতরঙ্গিণীকার কাশ্মীরবাসী ঐতিহাসিক স্বপণ্ডিত क्लन बिव वर्णन, ७९० व९णद्र कगिब्र अर्जेउ श्रेष्ण