وی O) e রাম, লক্ষণ ও জানকীকে অনিমেষ-লোচনে দেখিতে লাগিলেন । সর্বভূত-হিতৈষী, মহাভাগ, পাবকোপম, ধৰ্ম্মচারী ঋষি সকল অতিথি রামকে পণশালামধ্যে প্রবেশ করাইয়া, যথাবিধি র্তাহার সৎকার করিয়া, পূজার্থে সলিলাদি আহরণ করিলেন। অনন্তর সেই সমস্ত ধৰ্ম্মজ্ঞ মহর্ষির। পরমহর্ষ সহকারে মঙ্গলাশীর্ববাদ প্রয়োগ করিয়া, ফলমূল ও পুষ্প এবং সমুদয় আশ্রম নিবেদন করত কৃতাঞ্জলিপুটে কহিতে লাগিলেন,— রাঘব ! ইন্দ্রের চতুর্থাংশ হইয়া, রাজা ইহলোকে প্রজাগণকে রক্ষা করেন । তিনি সকলেরই পূজনীয়, মান্য, দণ্ডধর এবং গুরু ; তিনিই এই সকল লোকের আশ্রয়, ধৰ্ম্মের প্রতিপালক এবং যশস্বী। রাজা সৰ্ব্বলোকে নমস্কৃত হইয়া শ্রেষ্ঠ, রমণীয় বস্তু উপভোগ করিয়া থাকেন । হে রাঘব ! আমরা আপনার রাজ্যে বাস করিয়া থাকি ; অতএব আপনা কর্তৃক আমরা রক্ষণীয়।” রাজন! নগরেই থাকুন আর বনেই থাকুন, আপনিই আমাদের রাজা । আমরা জিতক্রোধ, জিতেন্দ্রিয় এবং একেবারেই দণ্ড পরিত্যাগ করিয়াছি। তপস্যা ব্যতীত আর আমাদের ধন নাই ; অতএব গর্ভস্থ বালকের স্থায় আমাদের রক্ষণ করা আপনার উচিত। এই বলিয়া তাহারা ফলমূল, বিবিধ পুষ্প এবং বিবিধ বন্য আহার দ্বারা লক্ষণের সহিও তাহার পূজা করিলেন। लींवt*Tब्र लक्र-१ यथt 3 “মুক্তাফলেষু ছাত্মীয়ান্তরলত্বমিবাস্তুর । अठिछाठि यनtत्रदू ठझांदगार निशंध्रt छ ॥” नौकूभार्षा-°नछिखभांश्ठिा चषवा शृङ्गड1 ।। ० । ईश नएका *ब्रश्नांच्च विपू, बर्थनां “बड़ेॉछिरलfीक°ांलांनांश মাত্রাভিঃ করিতে নৃপঃ" এই বচনামুলারে ইন্দ্রের চতুর্থাংশই বুঝিতে হইবে। রাম বিষ্ণুর অৰ্দ্ধাংশ বলা হইয়াছে। ৪। অযোধ্যার রাজার সাৰ্ব্বভৌম বলিয়া দণ্ডকারণাও উহাদের जषिकांब्रवtषा ग्रंशंr, sई अछ ब्रांभ किकिकाi-कां८७ बांजिवषनभtग्न वॉलिtक द:ि"ग्रांप्इन cष, उब्रङ ब्रांबी, ठांशंब्र अषिकांरब ७ब्राश्व बछांग्न जांछन्न१ कब्राग्न डूनि मउिठ श्ब्रांह, श्ठाiक् ि। षष “ইক্ষ,াকুণামিযং ভূমিঃ সশৈলবনকাননা” ইত্যাদি— sw जर्ज ७ dज्ञांक किष्कि कTांकां७ ।। বাল্মীকি-রামায়ণ এইরূপ অন্যান্য সিদ্ধতাপসগণ অগ্নিসদৃশতেজ সেই প্রভুকে যথাযথরুপে তৃপ্ত করিলেন। ১৩ ২৩ দ্বিতীয় সর্গ রাম এইরূপে অতিথিসংকার লাভ করিয়া, স্বৰ্য্যোদয়কালে সেই সমুদয় মুনিগণকে আমন্ত্রণ করিয়া বনমধ্যে প্রবেশ করিলেন। ঐ বন নানাবিধ জম্বুগণে আকীর্ণ, ভলুক ও শাৰ্দ্দল-সেবিত। ঐ বনের বৃক্ষ ও লতা সকল বিনস্ট এবং জলাশয় সকল অপ্রিয়দর্শন হইয়াছে। ঐ বনে পক্ষিগণের কুজন নাই, কেবল ঝিল্লিকারব শুনিতে পাওয়া যায়। রামলক্ষণ বনের এই প্রকার অবস্থা দেখিলেন । অনন্তর কাকুৎস্থ রাম সীতার সহিত সেই ঘোর মৃগ-সমাকীর্ণ অরণ্যমধ্যে গিরিশৃঙ্গ-সদৃশ, মহাশব্দকারী, মনুষ্য-ভক্ষক এক রাক্ষস দর্শন করিলেন। ঐ রাক্ষসের চক্ষু অতিশয় গভীর, বদন অতি বিশাল, উদর অতি নিম্ন ও উন্নত, অবয়বসংস্থান অতি বিষম । সেই রাক্ষস ভৎস, বিষম, দীর্ঘ, বিকৃত এবং ঘোরদর্শন ছিল। সেই রাক্ষস রুধিরাক্ত ব্যাঘ্ৰচৰ্ম্ম পরিধান করিয়াছিল। সে মুৰ্থব্যাদান করিলে কৃতান্তের স্থায় সর্বভূতের ত্ৰাসোৎপাদন করিত। সে তিনটি সিংহ, চারিটি ব্যাঘ্ৰ, দুইটি বৃক, দশটি পৃষত মৃগ এবং একটি দন্তযুক্ত বসার্দ বৃহৎ হস্তিমস্তক লৌহনিৰ্ম্মিত শূলে বিদ্ধ করিয়া, অতীব চীৎকার করিতেছিল। পরে সে রাম, লক্ষণ ও মৈথিলী সীতাকে দেখিয়া, অতীব ক্রোধাম্বিত হইয়া, সংহারকালীন কৃতাস্তের স্যায় তাহাদিগের প্রতি ধাবিত হইল। সে ভৈরবনাদে মেদিনী কম্পিত করিয়া, বিদেহরাজদুহিতা সীতাকে ক্রোড়ে গ্রহণ করিয়া কিয়দর গমনানন্তর কহিতে লাগিল । ১-৯ তোরা ক্ষীণজীবী জটাচারধারী, অথচ ভাৰ্য্যার সহিত ধনুঃশর ও খড়গ গ্রহণ-পূর্বক দণ্ডকারণ্যে
