পাতা:বাহ্যবস্তুর সহিত মানব প্রকৃতির সম্বন্ধ বিচার (প্রথম খণ্ড).pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩২। শারীরিক নিয়ম লঙনের ফল । নিশ্বাস পরিত্যাগ করিতে লাগিল, এবং অবশেষে গতি-শক্তি-হিত- প্রায় হইল। কিন্তু কি আশ্চৰ্য্য! এত কালে দূর হইতে এক মৃগ দৰ্শন করিবামাত্র তাহাদের নিঃশেষে আলস্য ত্যাগ ও শরীরে বলাধান হইল, এৰং ভয় ক্ষণাৎ সকলে দিম্বিদিক জ্ঞান-শূন্ত হইয়া মৃগের পশ্চাৎ ধাবমান হইল, ও সেই মৃগকে লক্ষ্য করিয়া উপযুপরি বন্দুক কয়িতে লাগিল। যদি কোন পৈতৃক ধনাধিকারী ব্যক্তি ভোগাসক্ত ও আলষ্ঠ পরবশ জুইয়। বিখ্যা বিষয়ে ও সাংসারিক তিার্থে কোন শ্ৰম-সাধ্য ব্যাপারে লিপ্ত না থাকেন, এবং ব্যায়াম ও শাস্ত্র চিস্তাদি কোন প্রকার শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম না করেন, তবে তাহাকে পর মেশ্বরের নিয়ম লঙনের সমুচিত প্রতিফল প্রাপ্ত হইতে হয়। শরীর সঞ্চালন ন করাডে, প্লাহার কুধ।মান্দাদি নানা প্রকার শারীরিক রোগ উপস্থিত হয়, এবং মানসিক চেষ্টা না করাতে, শরীরের উপর মনের প্রভাব ব্যাপ্ত না হইয়া সেই সকল রোগের ক্রমশঃ বৃদ্ধি হইভে থাকে। এইরূপে ক্রমে ক্রমে। বারিক ও মামসিক শক্তি সমুদায় ক্ষীণ হয়, কার্য যেষ, অস্বাস্থ্যঅনূৈর্ধ্য, অবসাদ ও অন্যান্য অনেক প্রকার , যাডনার উৎপত্তি হয়, এবং অবশেষে তাহার ীবন ধারণ করা কেবল ক্লেশের বিষয় হুইয়া উঠে। জনেকনেক ধনাঢ্য ব্যক্তিকে যে যতই বৈজ্ঞ-সংসর্গ ও ঔষধ সেবন করিতে সৃষ্টি করা হয়, তাহার কারণ এই। এই বিষয় লিখিণ্ডে লিখিতে এদেশীয় কোণ