শারীরিক নিয়ম ল জনের ফল। ৬৭ কাৰ্য্য সমাধা করে। এই প্রকার শরীরে কত কত স্থানে অহত ও ক্ষত হইয় পুনর্বার পূর্ববং প্রকৃতিস্থ হইতেছে। জগদীশ্বর কৃপা করিরা এই পরম শুভ দায়ক শারীরিক নিয়ম সংস্থাপন করিতেছেন, এবং আমরা এই কৰুণার উপর নির্ভর করিয়া অস্বিতাচার না করি এই বিবেচনায় যাবতীয় কায়িক নিয়ম লঙা নের ভুঃখ নিয়োজন করিয়াছেন। । এই-হেতু কোন ক্ষপ্ত বা তাহত অঙ্গ প্রকৃতিস্থ হুইবার সময়েই ক্লেশের অনু ভব হয় ; সেই ক্লেশকে । পরমেশ্বরের আজ্ঞা লঙা নের প্রত্যক্ষ ফল জানিয়। তৎপ্রতিপালনে সম্যক সাব ধান থাকা উচিত। মৃত্যুকালে যে যাতন। হয় তাহারও কারণ এই । আকস্মিক মৃত্যুর ক্লেশ অত্যপ কাল স্থায়ী। প্রথম বয়সে বা প্রোট্রাবস্থায় রোগাক্রান্ত হইয়া অনেক কষ্টে যাহার প্রাণ বিয়োগ হয়, তাহাকেই দুঃসহ যাতনা ভোগ করিতে হর, কারণ তৎকালে মৃত্যু ঘটনা হওয়া ঐশ্বরিক বিধানের উদ্দিফ নছে, প্ৰতুত তাহ৷ শারী- রিক নিয়ম লঙ্ঘনেরই ফল।, কিন্তু প্রধমে বাহার শরীর এ হিষ্ঠ ও বলিষ্ঠ থাকে, ও ঘিনি যাজ্ঞীবন শারীরিক নিরম সমুদায়ের অনুগামী হইয়া চলেন, তিনি বহুকাল জীবিত থাকিয়া বৃদ্ধাবস্থ প্রাপ্ত হন, এবং ক্রমে ক্রমে ক্ষীণ হইয়া অনতিৱেশে কলেবর পরিত্যাগ করেন ; জাহার অধিক মৃত্যু-ঘাতন হয় না। অতএব, যখন মানববৰ্ণ পরম, কাৰুণিক পরমেশ্বর প্রতিষ্ঠিত সমুদায় শারীরিক নিয়ম শিক। কম্রিয়যথা
