পাতা:বিংশ শতাব্দীর কুরুক্ষেত্র - বিনয়কুমার সরকার.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যুদ্ধকালে সমাজ-সেবা e এজন্য প্ৰথম হইতে সন্তায় গৃহস্থালী চালাইবার জন্য চেষ্টত হওয়া কৰ্ত্তব্য। আমি নানা উপায়ে খরচ কমাইয়া ঘাস্থ্যকর পুষ্টিকর খাদ্য রন্ধনের নিয়ম অবগত আছি। আমার নিকট পত্র লিখিলে শাকশাজী, BBBDBDDD BB BDDD DBDBDD BBB BBDD DD S DBDDB এখন এক কঁাচ্চ দ্রব্যও অপব্যয় করা চলিবে না । মোটা রুটিতেই অনেককে সন্তুষ্ট থাকিতে হইবে। কিন্তু যথাসম্ভব স্বাস্থ্যরক্ষার নিয়ম পালন করাও আবশ্যক। এজন্য নূতন ধরণের রন্ধনপ্রণালী জানিয়া রাখা ভাল।” এইরূপ অনেক পত্র “টাইমস” “ডেলিনীউস”। “ওয়েষ্টমিনষ্টার গেজেট” ইত্যাদি কাগজে বাহির হইয়াছে। কেহ কেহ বলিতেছেন“ক্লাটির বদলে ভাত খাইতে অভ্যাস করা প্রয়োজন।” কেহ কেহ DDDDB StDD D DBDBDB BDB BB D S BBBeYLKDBY হইলে সকলেই বলিয়া থাকেন “মায়ের দেয়া মোটা কাপড় মাথায় তুলে নেরে ভাই। দীন দুঃখিনী মা যে মোদের এর বেশী আর সাধ্য নাই।” সরকারী কাৰ্য্যালয় জনসাধারণা-কর্তৃক পরিচালিত সেবাসমিতি এবং সাহায্য কেন্দ্ৰ ব্যতীত গবমেণ্টকেও নানা কাৰ্য্য-বিভাগ খুলিতে হইয়াছে। এবং পুৱাতন বিভাগগুলির কাৰ্য্যতালিকা বাড়াইয়া দিতে হইয়াছে। কারণ শেষ পৰ্য্যন্ত গবমেণ্টই যুদ্ধের জন্য এবং দেশ বক্ষার জন্য দায়ী। সুতরাং দেশের কোথায় কি উপায়ে জনগণ সেবা কাৰ্য্য করিতেছেন তাহা গবমেন্টের সর্বদা জানিয়া রাখা আবশ্যক। এতদ্ব্যতীত দেশের লোকেরা নানাপ্রকার সংবাদের জন্য গবমেন্টের নিকট সর্বদা পত্ৰ লিখিয়া থাকে। অতি সত্বর উত্তর না পাইলে তাহারা ভীত ও অস্থির হইয়া উঠে। যুদ্ধকালে এই অস্থিরতা, আশঙ্কা ও panic নিবারণ করা