পাতা:বিংশ শতাব্দীর কুরুক্ষেত্র - বিনয়কুমার সরকার.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

༢༦ विश्विलंङांबौद्ध कूक्कड হইয়া মূল্য বাড়াইয়া দিবে। অথচ এখন পৰ্য্যন্ত বিলাতে যুদ্ধের কোন প্রভাবই পৌছে নাই। " 帖 কোন কোন সংবাদ পত্রের লোক লণ্ডনের নানা পাড়ায় বেড়াইয়া দোকানদারগণের সঙ্গে আলোচনা করিতেছেন। দোকানদারেরা বুলিতেছে-বড়ই দুঃখের কথা দেশের ধনী লোকগুলাই হুজুগ বাড়াইয়া তুলিলেন। ইহঁরা কেহ এক বৎসরের মাল কেহ ছয় মাসের রসদ ক্রয় করিয়া রাখিতেছেন। ইহঁরা এত স্বার্থপর যে, দরিদ্র প্রতিবেশীদিগের অবস্থা কি হইবে তাহা বুঝিতেছেন না। ইহারা যে রোজ আনে রোজ খায়। কিন্তু বড় লোকেরা যদি দোকানের সকল জিনিষই কিনিয়া রাখিলেন এবং বাজার নিঃশেষ করিয়া দিলেন তাহা হইলে দরিদ্রজনগণ কোথা হইতে খাদ্যদ্রব্য পাইবে ? অধিকন্তু বড় লোকেরা সস্তায় মালা লইতে। যাইয়া গরীব লোকদিগকে বেশী দামে লাইতে বাধ্য করিতেছেন না কি ? একজন দোকানদার বলিল, “মহাশয়, এমন অনেক পরিবার জানি DB BDDDD DSiSDBD DBDBD DD BLBBS YDD SLLLq টাকার বাজার করিতেছে। ইহা অন্যায় নয় কি ?” কোন কোন দোকানদার খরিদদারদিগের অর্ডার যথাসম্ভব কমাইয়া মাল সরবরাহ করিতেছে। ১৪ সেরা মটরশুটির স্থানে এক সেরা দেওয়া হইতেছে-জুই বস্তা আটার অর্ডার পাইলে তাহার ঐ অংশ সরবরাহ করা যাইতেছে। কাণ্ড কারখানা দেখিয়া মনে হয় যেন লণ্ডননগর শক্রি কর্তৃক অবরুদ্ধ হইয়াছে-খাছত্রাব্য আর পাওয়া যাইবে না। সময় থাকিতে যে যেমন পারে। ਬਕਸ সংগ্ৰহ করুক। এইরূপ হুজুগের ফলে মূল্য সকলদিকেই বাড়িতেছে। একদিন একটা দোকানে এজন্য দাদা হইয়া গেল। প্ৰায় ১৫২০ জন স্ত্রীলোক দোকানদারের উপর চটিয়া তাহার টেবিলের