পাতা:বিংশ শতাব্দীর কুরুক্ষেত্র - বিনয়কুমার সরকার.pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a विश्वटायौव्र कून (कज (১০) নাবালক ও অশিক্ষিত ব্যক্তিগণকে যুদ্ধের কথা প্রচার করিও । যুদ্ধের কারণ এবং আমাদের বর্তমান অবস্থা সম্বন্ধে সকলকে लिंक ७ि । এই দশটি অনুশাসনকে যুদ্ধ কালের “নিত্যকৰ্ম্মপদ্ধতি” বিবেচনা করা যাইতে পারে। সকল দেশেই যুদ্ধের সময়ে এই নিয়মগুলি পালনীয়। পার্ল্যমেণ্টের একজন সভ্য বলিতেছেন- “দেশের ভিতর অনেক বৃদ্ধ লোক আছেন। র্তাহারা যুদ্ধে যাইবার জন্য ভলান্টিয়ার হইতে পরিবেন না। কিন্তু তাহারা আগামী ৭৮ সপ্তাহ ধরিয়া কৃষিক্ষেত্রে কৰ্ম্ম করিলে দেশের মহৎ উপকার হয়। কৃষক সমাজের অনেকেই চাষ আবাদ ছাড়িয়া লড়াই করিতে চলিয়া গিয়াছে। কিন্তু আর কিছুদিন পরেই শস্য কাটিবার সময় উপস্থিত হইবে। এই কাৰ্য্য করিবার জন্য আমাদের শিক্ষিত বুদ্ধ লোকের অগ্রসর হউন ৷” একজন ধনি-কন্যা সংবাদ পত্রে লিখিয়া পাঠাইলেন-“যুদ্ধক্ষেত্রে যে সকল সৈনিক জীবন দান করিতে ব্ৰতী হইয়াছে তাহদের সুী পুত্ৰ কন্যাগণের অন্ন বস্ত্র কে জোগাইবে ? তাহাদের জন্য এক্ষণেই সমিতি YuD DBDBD DBDD SS S S SySDBDB DBDBD DBBBDB KK DBBDS 0 DD আবশ্যক। এই সমিতির অধীনতায় চাদ ও অন্যান্য ধরণের সাহায্য তুলিবার চেষ্টা করা যাউক। দেশের ধনী রমণীগণ স্বদেশ সেবার কাৰ্য্যে ব্ৰতী হউন। আমি আমার সর্বস্ব দান করিতে প্ৰস্তুত আছি। শারীরিক পরিশ্রমেও আমার কোন আপত্তি নাই।” আর একজন রমণী বলিতেছেন- “সাধারণতঃ আমাদের গৃহস্থালীতে প্ৰত্যহ অনেক খাদ্য দ্রব্য নষ্ট হইয়া থাকে। এই অপব্যয় নিবারণ করিবার জন্য গৃহের কত্রীগণ যত্ন গ্ৰহণ করুন। রুটি তরকারী মাখন চিনি নুন ইত্যাদি সকল জিনিষই মাপিয়া গুণিয়া ব্যবহার করা কীৰ্ত্তব্য।