ዓ8 विश्लं*उांकौद्र कूक्रएकख বীরের অবতীর্ণ হউন। যাহারা পূর্বে নানাবিধ সেবাসমিতিতে কৰ্ম্ম করিয়াছেন তাহারাই, এক্ষণে কর্তৃত্ব করুন। শাসনবিভাগের কৰ্ম্মসম্বন্ধে জ্ঞান ও অভ্যাস না থাকিলে এই বিরাট সেবার আন্দোলন সুচারুরূপে নিয়ন্ত্রিত করা অসম্ভব। ” একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষয়িত্রী বলেন—“গ্রীষ্মাবকাশের পর স্কুলগুলি পুলিলে সাধারণ লেখাপড়া বন্ধ করিয়া দেওয়া আবশ্যক। তাহার পরিবর্তে যুদ্ধ সংক্রান্ত নানা বিষয়ু বালক বালিকাগণকে শিখান কৰ্ত্তব্য। বালিকাদিগকে প্রধাণতঃ শুশিক্ষা, স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান, রন্ধন-কাৰ্য্য, ব্যাণ্ডেজ বাধা ইত্যাদি শিখান। যাইতে পারে। বালকেরা প্ৰধান ভাবে তাবু খাটান, রোগী বহন করা, বাই সাইকেল চড়া ইত্যাদি শিখিবে। উভয়েরই সন্তরণ শিক্ষা করাও প্রয়োজন ৷” অনেক স্ত্রীলোকের মত নিম্নে প্ৰদত্ত হইতেছে-“ট্রামওয়ে, রেলওয়ে, বাস, মোটরকার ইত্যাদি আমাদের চালাইতে শিখা আবশ্যক । পুরুষেরা লড়াই করিতে গেলে এইগুলির কাৰ্য্য আমাদিগকেই করিতে হইবে । তাহা ছাড়া রেলওয়ে সিগ্ন্যালিং, তার ঘরের কাজ, পোষ্টফিসের কাজ, পিয়নের কাজ ইত্যাদি ও স্ত্রীলোকদিগের আরম্ভ করা কৰ্ত্তব্য। অধিকন্তু সৈনিকগণের জন্য, জুতা, মোজা, গেঞ্জি, প্যাণ্ট, টুপি, ইত্যাদি প্ৰস্তুত করিয়া বড় বড় দোকানে পাঠাইতে চেষ্টা করাও उत9रत ।” বিলাতের রমণীসমাজ একটি বিরাট সেলাই-পরিষৎ স্থাপন করিয়াছেন। ইহা নূতন প্ৰতিষ্ঠান নয়-ইংল্যণ্ড, স্কটল্যণ্ড ও আয়ার্ল্যাণ্ডের নানা কেন্দ্ৰে ইহার বহু শাখা আছে। রাণী স্বয়ং ইহার তত্ত্বাবধায়ক এবং পৃষ্ঠপোষক। সম্প্রতি তিনি এই সেলাই-পরিষদের প্রত্যেক শাখা-সমিতির সভাপতির নিকট নিবেদন করিয়াছেন :-
