পঞ্চম অঙ্ক । , דאי একদা ঘটনাক্রমে ভৃত্যের রাজার মেলিরত্ন সঙ্গমমণি তালবৃন্তাচ্ছাদিত করিয়া পটমগুপের বহির্ভাগে রাখিয়াছিল। রাজা ও মহিষী উভয়ে গঙ্গাজলে ভাবগাহন করিয়া স্নানাদি করিতেছেন, এমন সময়ে এক গৃধু মাংসখণ্ড বোধে সেই মণি গ্রহণ করিয়া গগনমাগে উদ্ভূড়ীন হইল ; তাহা দেখিয়া সকলেই হয়। মহারাজের শিরোভূষণ এক গৃধু কর্তৃক অপহৃত হুইল! এই বলিয়। কোলাহল করিয়া উঠিল। নরপতি শ্রবণমাত্র অতিমাত্র ব্যগ্রতাসহকারে তীরে উঠিলেন এবং কঞ্চকীকে জিজ্ঞাস করিলেন, রেচক ; দুষ্ট বিহগতস্কর তোমাদিগের সম্ম খ হইতে মণি লইয় গেল ; ত{ঙ্কার কি প্রাণনাশের তা৷ - “ শঙ্কা নাই ? বাহা হউক সে কোন দিকে পলায়ন করিল স্লিতে পার : কপূকী ভয়শ্বলিত ৰচনে কহিল, মহারাজ ! দেখুন ঐ সেই বিহগধম চঞ্চ পুটে মণির ছুত্র ধারণ করিয়া আকাশসগুলে ভ্ৰমণ করিতেছে । নরপতি উন্ধে দৃষ্টিপাত করিয়া, পতঙ্গমুখস্থিত মণির লোহিত প্রভু। প্তরিত চক্রের ন্যtয় বলয়াকার ধারণ করিয়াছে দেখিয়: পার্শস্থ . বযস্যকে সম্বোধন কপি । কছিলেন, সখে । এই নাচজাতি পক্ষী কি শরনিঃস্থে"র যোগ্য পাত্ৰ ? মানবক কহিলেন, বয়স্য ! ইহা যেৰূপ অসুলভ রত্ব হরণ করিয়াছে, তাহাতে কোন ক্রমেই শকুন্তবোধে ঘৃণা করা উচিত নহে ; ৰিশেষতঃ এ জীবিত থাকিতে মণিলাভও নিতান্ত দুষ্কর হইৰে ; অতএব জামার মতে যত শীঘ্র সম্ভৰে ইহাকে বিনাশ করাই কৰ্ত্তব্য নরপতি তাহার * ○
