পাতা:বিচার-চন্দ্রদোয় - রামদয়াল মজুমদার.pdf/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিচার-চন্দ্ৰোদয় । 9 o9 eig I やびマ図 fs和び?t 5て可? > I উঃ । ইহ বা পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব জন্ম কৃত নিষ্কাম কৰ্ম্ম দ্বারা এবং উপাসনা দ্বারা চিত্তের একাগ্ৰতা জন্মিলে নিত্যানিত্যবস্তুবিবেক, ইহামুত্ৰ ফলভোগ বিরাগ, শমদমাদি ষট্ৰসম্পত্তি এবং মোক্ষেচ্ছ। এই চারি প্রকার সাধনে প্ৰবৃত্তি জন্মে। আজি সব আছে কালি কিছুই নাই সংসারের এই ঘাত প্ৰতিঘাতে বৈরাগ্য প্ৰবল হয় । বৈরাগ্য সহিত সাধনা করিতে করিতে ভবরোগ ধরা পড়ে। এবং আপনাকে জানাই যে সমস্ত রোগের একমাত্ৰ প্ৰতিকার। ইহা বোধ হয়। আত্মজ্ঞানের এই তীব্ৰ ইচ্ছাই শুভেচ্ছা । প্ৰঃ । বিচারণা কাহাকে বলে ? ২। । উঃ । আত্মজ্ঞানে তীব্র ইচ্ছা জন্মিলে, পুরুষ বিধিপূর্বক ব্রহ্মনিষ্ঠ গুরুর শরণ লয়। গুরুমুখে নিরন্তর জীব ও ব্রহ্মের একতাবোধক বেদান্ত বাক্য শ্ৰবণ করে। একৃত বিষয় একাস্তে মনে উদয় করিবার জন্য নানা যুক্তি সহায়ে যে বিচার তাহারই নাম বিচারণা । ইহাই জ্ঞানের দ্বিতীয় ভূমিকা। বশিষ্ঠদেব বলেন :- শাস্ত্ৰসজ্জনসম্পৰ্কবৈরাগ্যাভ্যাস পূৰ্ব্বকম। সদাচার প্রবৃত্তি র্যা প্রোচ্যতে সা বিচারণা।” উৎ, ১১৮৯ যো বা, সৎশাস্ত্র, সাধুসঙ্গ ও বৈরাগ্যাভাস পূর্বক যে সদাচার প্রবৃত্তি প্রবাহিত হয়। অর্থাৎ গুরু সেবা, ভিক্ষাহার, সন্তোষ, ব্ৰহ্মচৰ্য্য, শ্রবণ, মনন ইত্যাদি বৃত্তি ইহাই বিচারণা । প্ৰঃ । তনু মানসা কি ? ৩ । উঃ । শুভেচ্ছা ও বিচারণার পর চিত্ত বিষয়ে অনাসক্ত হয় চিত্ত