বিচার-চন্দ্ৰোদয় । 'S)(. AAS S LLSLSL LSLSLLLLLSLLLSAALL LLLLLLLT LLLL LELSLLMMLL L LS LSS TLS LS A A S A AL LLLLS S S S AAALSS S S A S S SA A S S AAA S S S S S LL LLS S S S LS L S S S LLL LL LLL LLLS L L q SSL S auLT L aqq - - --سم = محه کیم ব্ৰহ্ম চিদচিৎক্লপে বিবৰ্ত্তিত বলিয়া সমস্তই ব্ৰহ্ম। হৃদয়ে অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া মা৩েব হিত কারিণী শ্রী ও বলিতেছেন সব্বহৃদিস্থিত এই আত্মা ব্রহ্ম। সেই এই আত্মা চতুষ্পাৎ, চারিটি অংশযুক্ত। সোহয়৷মাত্মা ওঁকারাভিধেয়ঃ পরাপরত্বেন ব্যবস্থিতঃ চতুষ্পাৎ কাৰ্যাপণ বৎ—ন গৌরিবেতি । ত্ৰয়াণাং বিশ্বাদীনাং পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব প্ৰবিলাপেন তুরীয়স্ত প্ৰতিপত্তিরিতি করণসাধনঃ পাদশব্দঃ । তুরীয়ম্ভ তু পদ্যত ইতি কৰ্ম্মসাধনঃ পাদশব্দঃ । সৃষ্টি পূৰ্ব্বে যিনি আপনি আপনি ভাবে অবস্থিত তিনি পরব্ৰহ্ম। সৃষ্টির পরে আপনি আপনি ভাবে থাকিয়াও যিনি সমষ্টি ভাবে বিশ্বকে ভিতরে বাহিরে পরিবেষ্টিত করিয়া আছেন, সৃষ্টির বিপৰ্য্যয়ে আবার যিনি মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া অবতার এবং ব্যষ্টি জগতে যিনি জীবে জীবে আত্মা, এই বিশ্বরূপ, অবতার ও আত্মা উপাধিযুক্ত হইয়াই ইনি অপর ব্ৰহ্ম। এই পরাপর ব্ৰহ্মই ওঁকার। ইনি চতুস্পাদ। পাদ শব্দটি আরোপে ব্যবহৃত হয় । কারণ সূক্ষ্ম আকাশকেই যখন খণ্ড করা যায় না, তখন আকাশ অপেক্ষা ও সূক্ষ্ম যে ব্ৰহ্ম তাহার অংশ হইতেই পারে না । তবে অন্যকে বুঝাইবার জন্য পাদ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। গবাদি পশুর যেমন চারি পাদ সে ভাবে চতুষ্পাদ বলা হইতেছে না । কিন্তু ষোল পণ কড়িতে কাহন হয়-সেই ষোড়শ পণকে চারি ভাগে বিভক্ত করিলে যে চারি চারি পণ হয়, তাহার এক এক অংশকে পাদ বলা হয়। ঐ “পাদ” কড়ির স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম নহে। উহার • ব্যবহারটা, গণনা করিবার সুবিধার জন্য কড়িতে আরোপিত হয় মাত্র। বৈশ্বানর, তৈজস, প্ৰাজ্ঞ ও তুরীয় অথবা বিরাট, হিরণ্যগৰ্ভ, ঈশ্বরও সৰ্ব্বসাক্ষী-আত্মার এই চতুষ্পাদ। “পান্ততে যেন” “পাওয়া যায় যাহা দ্বারা” তাহাই পাদ এইরূপ কারণ অর্থে যখন পাদ শব্দ ব্যবহৃত হয় তখন বৈশ্বানর, তৈজস ও প্ৰাজ্ঞ এই তিন পাদকে পাইবার
