পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘূণার দান ب-6f-س- বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি পরীক্ষাতেই বাগেদিবীর বিশেষ কৃপাদৃষ্টি লাভ করিয়াছিলাম। শেষবারে এমন কোপবৃষ্টি হইল যে, তাহার চাপে নামটা একেবারে তৃতীয় শ্রেণীর কোঠায় গিয়া ঠেকিল। আত্মীয় বন্ধু দলে দলে দুঃখ জানাইয়া গেলেন। কিন্তু যাহার জন্য জানাইলেন, সে মনে মনে বিশেষ দুঃখিত হয় নাই। সে দেখিলা, ঘাড় থেকে দেবী যেমনি নামিলেন, সঙ্গে সঙ্গে মনিব আসিয়া চাপিবেন, এ আশঙ্কা রহিল না। কেননা, থার্ড ক্লাস এম-এ, বাংলা দেশের পারিয়া । চাকরির সভায় তাহদের হুকা বন্ধ। সুতরাং যতদূর দৃষ্টি যায়, কোথাও কিছু নাই, একেবারে অবাধ, উন্মুক্ত মুক্তি। দ্বিপ্রহরের সুখনিদ্রার পর দক্ষিণের খোলা মাঠের দিকে তাকাইয়া এই কথাই ভাবিতেছিলাম। অজয় আসিয়া কহিল, আর কেন ? আবার যাত্রা শুরু হোক। আর একটা গৃপ (group) তো আছে। বলিলাম, ঠিক বলেছ। যাত্রা শুরু করবো । বন্ধু খুশী হইয়া কহিল, বেশ বেশ। কি নিচ্ছ তা হলে ? शंकन्त्रांब्र थक्षें विशांना । कि ब्रकध ? বলিলাম, যাত্ৰাট এবার আর ভাব রাজ্যে নয়, একেবারে धन छोङ्कट दूicद्ध) । বন্ধু উচ্ছসিত হইয়া বলিয়া উঠিল, বল কি, এযে শুকনো কাঠে ফুল । অর্থনীতির মরুভূমিতে কাব্যের ফোয়ারা । अयप्यत्र cगांव नाश्। cनन-चय9ि 6य निश्छक कायाরোগের লক্ষণ এ ধারণা আমারই। এজন্য, একবার কোন্নগর যাওয়া ছাড়া, হাওড়া ষ্টেশনের ওধারে আর কখনো পা দিই নাই। কেননা, এই রোগের উৎপাত সম্বন্ধে আমার গছপিপাসু মন চিরকালই একটু বেশী সজাগ। অবশ্য কাব্যকে 为° -শ্ৰীচারুচন্দ্ৰ চক্রবর্তী অবহেলা করি নাই। ইংরাজী সাহিত্য পরীক্ষার জন্য যত টুকু প্ৰয়োজন, পড়িয়াছি। আর বাংলাও যে একেবারে পড়ি নাই তাহ নয়। মাঝে মাঝে চয়নিকার পাতাও উলটাইয়াছি। তবুও এ কথা সত্য যে আমার বর্তমান ভ্রমণ-লিপ্তাটি আর যে কারণেই হোক, কবিত্বের তাড়নায় 可可旨 শুভকৰ্ম্মে বাধা চিরকালের নিয়ম। মাতাঠাকুরাণী বঁচিয়া ছিলেন। আমি তাহার একমাত্র উপযুক্ত পুত্র। নিঃসন্তান এবং ধনবান মাতুলের স্নেহে ও অর্থে মানুষ হইয়াছি। অথচ এতকালেও কেন যে তঁহাদের একটি দাসী আনিয়া দিই নাই, তাহার কোন যুক্তিযুক্ত কারণ আমিও খুজিয়া পাইনা। তবু এতদিন পরীক্ষার ওজর ছিল। কিন্তু এবার মা আসিয়া যখন একসঙ্গে একেবারে গুটি পাঁচ ছয় সুপিাত্রীর খোজ দিয়া বসিলেন, মাথা চুলকানো ছাড়া অন্য উত্তর জুটিল না। অবশেষে অনেক অনুনয়ের পর কি ? দিনের ছুটি মঞ্জুর হইল। বিবাহ-সম্বন্ধে এই অরুচি বা আতঙ্ক আধুনিক তরুণসম্প্রদায়ে একাধিক ক্ষেত্রে দেখিয়াছি। দেখিয়াছি, অমুকের মন যে বিবাহে বিমুখু, তাহার কারণ বিবাহের কেন্দ্রটির দিকে সে উন্মুখ। আমার সে সৌভাগ্যও জুটিল না। কাব্যলক্ষ্মীর মত রক্তমাংসের লক্ষ্মীও আমার মনোমন্দিরের বাহিরেই রহিয়া গেলেন। বাহিরে থাকিয়াও রেহাই পাইলেন না। সময়ে অসময়ে যে অভিনন্দন লাভ করিলেন তাহাকে আর যাই হোক শ্ৰীতি বা শ্রদ্ধা বলা চলে না। তাহার কারণও ছিল । চার বৎসরের অর্থনীতি বিদ্যা আমাকে দেখাইয়াছে, প্ৰায় অৰ্দ্ধসংখ্যক বুভূক্ষু অথচ অকৰ্ম্মণ্য উদর অপর অর্থের দুয়ারে হাত পাতিয়া আছে বলিয়াই দেশের এই শোচনীয় দারিদ্র্য । দেশী এবং বিদেশী বিশেষজ্ঞst Grific writics hoarded wealth-tas (cite tter R)