পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৩৪ ] Vaqarfsvg fis-TF?țe Rà 9 শ্ৰীয় মেশ বসু কারণেই হােক এরকমের ছবিতে মুক্তিই যেন বেশী করে KLDS DB SS SDB D DBDB BB DBDBDBDB DDDDB ভবিষ্যতে মিলতে পারে। প্রচলিত পদ্ধতির ধার ধারা হয়নি বলে এগুলোকে একটু ভয়ে ভয়েই শিল্পী ও শিল্প-সমালোচকদের কাছে উপস্থিত করা ce l fică CMR eszi eters 50's abic (asas কিরূপ ঠেকবে তার উপরেই এক্ষেত্রে এরা নির্ভর করবে। তবে যতই দোষ থাক এর প্রধান গুণ হচ্ছে এই যে এগুলো অস্পষ্ট হয়েও কোনো ব্যাখ্যার ধার ধারে না-সেইজন্যে এগুলোর নাম আপনা থেকেই মনের কাছে ধরা পড়ে। আর, শিল্প-সংগ্ৰাহকের লুব্ধ দৃষ্টিকেও এরা এড়িয়ে চলে, কারণ শিল্পী না হলে এর সন্ধান ও সংগ্রহের কাজ আর কাউকে দিয়ে হতে পারবে না। এগুলি ভারতীয় বা বিদেশীয় কোনো শৈলর অন্তৰ্গত নয়। তাই এতে সকল দেশের, জাতির ও যুগের স্থান হ’তে পারে। গুরু ও শিন্যের একটা পরম্পরা থাকাতেই শিল্পের শৈলী গড়ে উঠে । এখানে কেউ গুরু কেউ শিষ্য না। থাকায় এতে নিত্য নব পদ্ধতি সম্ভব। মানুষের মন, চোখ ও হাত খাটুলে শিল্পে এক একটা ধরণ ধরে উঠাকে এড়ানো যায় না, কিন্তু এখানে তা না হওয়ায় কোনো বিশেষ দেশের মুখ ও দেহ অথবা ভাব প্ৰকাশের কোনো বিশেষ ঢং একচোেট হয়ে উঠতে পারেনি। অথচ এগুলো কোন জাতির, কোন জায়গার, এমনকি কোন বিশিষ্ট ব্যক্তির তা কাউকে একটুও বাতলে দিতে হয় না। DDBDD BD DDDB BBD BDB BLBDB D DD করি। তাই পাই, কিন্তু প্ৰকৃতির মধ্যে এমন কিছু হঠাৎ জুটে যায় যা কখনও আশা করিনি বলেই বেখাপ দেখায় না, “ তেমনি সেইসব ছবির রেখা-সন্নিপাতের কোনো ধারা না। থাকার দরুণ অনেক সময়ে এমন আকস্মিক ভঙ্গির উদ্ভব হয় যা কখনো ভেবে-চিন্তে করে-কৰ্ম্মে মোটেই ঘটানো যেত না। শিল্পীরা ছবি আঁকতে হবে এরূপ মনোভাব নিয়ে ছবি আঁকতে বসে যান, তাই তাদের কতকগুলো ধরা-বাধা BDDDuDD BBB BBB SDDYD D BB Yz DDBD তাদের রচনা ছবিই হবে না। সামঞ্জস্য, আলো-ছায়া, পরিপ্রেক্ষিক প্রভৃতির সংস্কার বহুদিন থেকে মানুষের মনে গেথে গিয়েছে। এসব রীতি-রপ্তম ভেঙ্গেও যে শ্রেষ্ঠ শিল্প জন্মাতে পারে তার সাক্ষীর অভাব নেই। সুষমতা বা সামarCevs (symetry) Cr *tsgei VRTC& Voss *fèRcs RNst নিশ্চয়ই বড় শক্ত কাজ। এখানে অবশ্য বুঝতে হবে সুষমতার দাবি কমে গেলেও অসমতা (Assymetry) ও বিষমতা ঠিক এক জিনিষ নয়। অসমত দিয়ে যে শিল্প হয়-বরং উহা যে সৌন্দৰ্য্যের আকর্ষণের পক্ষে বিশেষ দরকার তা Klatsch, নৃতত্ত্ব সম্বন্ধে তার একখানা বইয়ে মাপ-জোখ দিয়েই দেখিয়েছেন। তারপর, আলো-ছায়া আর পারিপ্ৰেক্ষিকের বন্দোবস্ত না থাকা সত্ত্বেও পুরাণে ভারতীয় बिक ट्र्रीकांव्र कब्रुवांद्मा गांश्ल कांब्र७ ग्रांप्छ कि ना BfG M3-SGTK (Anatomy) ir faseG (R छवि श्व उicड छांब्रां5िम ( Photogragh) श्गिांव भांशया DDBBD DBDBDSBBDBDD D BD DD D DD DD DDDSS DD DBBBB B DBBBDBD DBDD L sOKY করছি তাতে আমাদের মন যেন কেমন সচেতন হয়ে উঠে, তার কারণ হচ্ছে জ্যামিতির সমান সমান ত্রিকোণের মত এগুলো আমাদের মনের কোঠার সঙ্গে ঠিক ঠিক খাপ খায় না। আর, খাপ না খাওয়ার দরুণ তা” আমাদের বোধটিকে জাগিয়ে দেয়-অসমঞ্জস সুষমার শক্তিটির প্রেরণায়। সাধারণতঃ এই ছবি সর্বাঙ্গে পরিপূর্ণ হয়ে দেখা দেয় না। খুটিয়ে দেখলে नानां छॉब्रवॊ नानां ब्रक्रमब्र अन्नহীনতা অতি স্পষ্টভাবেই ধরা পড়ে। অনেকটা অস্বাভাবিক বলে এগুলোকে ছবি বলতে আপত্তি করলে তার বিরুদ্ধে আপীল করা শক্ত হবে, কিন্তু এগুলির প্রকাশ-ক্ষমতা সম্বন্ধে প্রকৃত শিল্পােরসিকের সঙ্গে মতভেদ হবে না বােধ করি। শিল্পীর যা-কিছু মনে আছে সব নিঃশষ করে দেখিয়ে দেবার দাবী কবুলে এগুলির কোনো উপায় থাকে না বটে, কিন্তু শিল্পে ব্যাখ্যার চেয়ে বাঞ্জনার শক্তিই তা বেশী হওয়া উচিতআর ব্যঞ্জনার অবসর এইরূপ চিত্রেই বেশী করে পাওয়া যায়। বরং এগুলি ব্যঞ্জনার অভিব্যক্তি দিয়েই গড়ে ও প্ৰকৃতপক্ষে তাই নিয়েই বেড়ে উঠেছে।