“ডাকবাক্স” ·一列贯一 বিরহী মন অপরাহুের অলস নিস্তান্ধতা কোনোমতেই সহ কৰ্ত্তে পাৰ্ছিল না। আজ দশ বার দিন হ’ল তার চিঠি পাইনি-কি হ’ল কে জানে ! হয়ত সে নিজের কাজেই ব্যস্ত, আমার কথা স্মরণ করবার অবকাশই পায় না। কিন্তু তাই কি সত্যি ? একটা চিরন্তন সংস্কার আছে যে, প্রেমের শেষাবস্থায় মেয়েরাই বেশী ক’রে আঁকড়ে ধরে। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে cनथछि क् िउाब्रि विश्रौष्ठ ! क्षमग्र भन जबई उ ऊंचाए করে দিয়েছি, ভালও যে বাসেনা আমায় তা নয়, তবু মনে হয়। অনেকখানি পাওয়াই বাকী রয়ে গেল। কিন্তু, অপরাধও নেই । বেচারীরা ঘরের কাজ সেরে ফুরসৎ পেল তা ভাল, নতুবা ক্লান্তদেহে প্ৰেমচৰ্চা করবার বড় একটা সুযোগ হ’য়ে ওঠে না । এই বিকেল বেলায় একলা ব’সে পুরানো কাহিনী ভেবে মন বড়। উদাসী হয়ে যাচ্ছে। তার চেয়ে রীতিমত পত্র রচনা সুরু করা যাক। তার ভালবাসার ক্রটা দেখিয়ে ? না, সে সুবিধে হবে না, কারণ ফেরৎ ডাকে উত্তর আসবে, “তোমার এই অভিযোগগুলো ছাড় দেখি । “আমিত্ব’টুকু এতদিন ধ’রে পুষে রেখেছ? আমার ভালবাসার কি একটা মৰ্য্যাদা নেই ? 'ও রকম মন নিয়ে কখনো ভালবাসা बांझ ना-छेडादि।" থাক, কাজ নেই; বেশী ঘাটলে নেবু, তেতো হয়ে যাবার আশঙ্কা আছে। তার চেয়ে একখানা সাদাসিদে চিঠি লিখি। খুব সংযত হয়ে আরম্ভ করলুম, কিন্তু শেষ রক্ষা হ’ল না । গোড়ায় গলদ কিনা, তাই নিজের কথাটা কিছুতেই চাপতে পারি না। তবে নিতান্ত মন্দও দাঁড়াল না। তাতে তিরস্কারও নেই, অভিমানও নেই, রইল। শুধু দুটাে একটা ছোটোখাটাে অভিযোগ আর ५३ंज्ञांछन छिद्र ऐकूॉग । -শ্ৰী বিমলাপ্ৰসাদ মুখােপাধ্যায় চিঠিখানা লিখে ভাবলুম, এটাকে এখনই ডাকে দিতে LBBSDDDL SBBYD LLD BD DDB D S uDBS তৎক্ষণাৎ বেরিয়ে পড়লুম। बांगांनब्र बांना cषक श्थानिक ग्रूप्ब्ररे ऊांकाघब्र । তারই পিছন দিকে একটা কোণে চিঠি ফেলবার লাল পোষ্টবক্সটী দাড়িয়ে রয়েছে, যেন লাল পোষাক পরা একটা শাস্ত্রী নীরবে পাহারা দিচ্ছে। রাস্তাটি নির্জন, পিচ ঢালা, ঠিক ফুটুপাথের উপরে একটা কৃষ্ণচুড়া গাছের ঝরা ফুলগুলি প’ড়ে নীচের জায়গাটিকে বেশ শীতল ও মসৃণ ক’রে তুলেছে। চিঠিখানা ছাড়বার আগে মনে হ’ল ফেলে দিলেই ত চুকে গোল—সব শেষ। এতক্ষণ বেশ ছিলুম; যতক্ষণ লিখব লিখব ভাবি, ততক্ষণ বেশ থাকি একটা আশার আশায়। তারপর লেখবার সময়েও একটা মুখের আমেজ পাওয়া যায়, মনে হয় যেন তার সুমুখে ব’সে নিজের মনের কথা খুলে বলছি। কিন্তু তাই কি হয় ? সব চিন্তা, সব কথা কি চিঠিতে ফুটিয়ে দিতে পারা যায় ? অনেক আবেগাই ত পড়ে থাকে। পিছনে ! শুধু তাই নয়, পারিপাশ্বিক অবস্থাটি কখনো ভাষার সাহায্যে তৈরী ক’রে দেওয়া যায় না। চিঠিখানা গিয়ে তার কাছে যখন পৌঁছুবে তখন হয়ত তাঁর মনের অবস্থা অন্যরূপ। আমি এখানে সায়াহের অলস নিস্তািন্ধতার মাঝখানে চিঠি লিখলুম, সেখানি গিয়ে পৌছুল হয়ত যখন প্ৰিয়া সবে সন্ধ্যার আসার জমিয়েছেন। আপনি বান্ধবীদের সঙ্গে ! আমার জীবনের কৰ্ম্মহীন গতি ও নিঃসঙ্গতা দরদ দিয়ে বোঝাবার DD BDBBDDS DBB DBB DBD S BD DD TBB utD • তুলে রেখে যদি পরে নির্জনে সেটি পাঠ করেন, তা’ হলেও আমার অভিমানী হৃদয়ের অনেকখানি ব্যথাই তার কাছে গোপন থেকে যাবে। সন্ধ্যার স্তিমিত আলোকে বসে হৃদয়ের উচ্ছাস দিয়ে যে বাক্যবিন্যাস রচনা করলুম, বাস্তবতার পরশে তা’ মরীচিকার মতই মিশে গেল ! &NOO à o
