পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Şළුමs 1 রাচির পাখী Sዓዓ ইসত্যচরণ লাহা যাইবো ; বসন্তাগমে হিমালয়সন্নিধ্যে ঠাণ্ডা জায়গায় হয়ত তাহারা উপনীত হইয়া স্বীয় গৃহস্থালি সুরু করিয়া দিবে। পরাভূত পাখীদের মধ্যে কোকিল, পাপিয়া, এবং বৌকথা-কও এখানে আছে বটে, কিন্তু বাংলা দেশের মত খুব বেশী সংখ্যায় তাহারা gè K R i Coccystes Jacobinus वां भी बूगबूण श्रोंथौ७ ५३ cशाईीडूख अथ९ देह পরাভূত, পরের বাসায় লুকাইয়া ডিম পাড়িয়া আসে ; নিজে বাসা রচনা করিতে জানে না। পাঠকদিগকে স্মরণ করাইয়া দিতে চাই যে, যদিও বাংলায় সে শা-বুলবুল নামে অভিহিত হয়, বুলবুল কথাটির কোন সার্থকতা নাই ; কারণ বুলবুল সম্পূর্ণ বিভিন্ন পাখী ; আকারে আয়তনে, দেহের গঠনে এবং অঙ্গবিশেষের সংস্থানে বুলবুলের সহিত ইহার মিল নাই। তবে এইমাত্র মিল দেখা যায় যে, সাধারণ কাল বুলবুলের মত ইহার মস্তকে পতন্ত্ৰশিখা আছে। Shirkeer Cuckoo, আর একটী পরভৃত পাখী-এ অঞ্চলে দৃষ্ট হয় ; ইহার চক্ষু পীতাভ লাল, দেহের রং হালকা ধূসর। Nightjar পাখীর দেশীয় নাম আমার জানা নাই। ইহারা নিশাচর পাখী; নিশাচর কীটপতঙ্গের সন্ধানে রাত্রিকালে ইহারা ঘুরিয়া থাকে। প্ৰকৃতির বিধিব্যবস্থা ইহাদের মুখের গঠন এরূপ যে, উডীন অবস্থায় ইহারা ছোট ছোট কীটপতঙ্গ অনায়াসে চণ্ডুপুটে ধরিতে পারে। চঞ্চুটি ক্ষুদ্র, কিন্তু মুখের হাঁ বেশ বড়। অনেকে লক্ষ্য করিয়া থাকিবেন যে, তালচোচ পাখীর স্বভাব দিবাভাগে ক্ষিপ্ৰ পক্ষচালনায় উডীন থাকিয়াও এইরূপে আহাৰ্য্য সংগ্ৰহ করা ; তাহারও মুখের গঠন ভঙ্গী এইরূপই ; কিন্তু সে নিশাচর নহে। Nightjar পাখীর কয়েকটা জাতি রাচি মালভূমে দৃষ্ট হয়। দিবাভাগে সে ঝোপে ঝাপে ভূমির উপর উপলৎণ্ডের পার্থে, অপেক্ষাকৃত তামসঘন স্থানে, আত্মগোপন করিয়া বসিয়া থাকে। সন্ধ্যায় সুৰ্য্যান্তের সঙ্গে সঙ্গে সে শিকারের সন্ধানে বাহির হয়। “শিকার” কথাটিতে মনে পড়িয়া গেল যে আজকাল শিকারী ব্যক্তিগণের একটা মহা ক্টোক মোটরকারে প্রোজ্জল বিজলি বাতির সাহায্যে রাজ পথের ধারে ছোটনাগপুরের জঙ্গল অঞ্চলে হিংস্র পশু শিকার করা। পশুটার চোখের উপর প্রখর আলোকরশ্মি নিপাতিত করিয়া চলৎশক্তি রহিত অবস্থায় তাহার উপর গুলি নিক্ষেপ করা হয়। আমি কিন্তু সেদিন হণ্ড প্রপাত দর্শন করিয়া ফিরিবার কালে রাস্তার উপরে এইরূপে সন্ধ্যায় cost tiss Spot-light trict) its Nightjar পাখী সংগ্ৰহ করিয়াছিলাম। এই সকল পাখী লইয়া প্ৰায় কাহারও সহিত আমার মতভেদ হইবার সম্ভাবনা নাই। কিন্তু যাহারা ইতিপূর্বে মানভূম, সিংস্কৃভূম, হাজারিবাগ, পালামে জেলার বিহঙ্গগবেষণা করিয়াছেন, তাহদের কাহারও কাহারও সুচিন্তিত মন্তব্যের সহিত একটু আধটু অনৈক্য হইতেছে । এতগুলা জেলার পাখীর আপেক্ষিক আলোচনা না করিতে পারিলে গো-বক কীট-পতঙ্গের আশায় গবাদি পশুর সঙ্গে সঙ্গে চলাফেরা করিতেছে অনেক তথ্য অনাবিষ্কৃত বা অপরিস্কৃত থাকিয়া যায়। প্ৰথম Cofia rito PR off VS fikk, Distribution 3 দৃষ্টান্ত স্বরূপ ‘রাজালাল” পাখীর উল্লেখ Stuart Baker প্ৰমুখ অনেকের রচনায় পাই । তাহার Avifauna of British India Grt etnisip ay i atkissv: na ki তিনি যাহা বলিয়া গিয়াছেন, তাহার বেশী আর কিছু বলিবার নাই। কিন্তু এই পাখীট সম্বন্ধে তিনি লিখিতেছেন যে ইহাকে *t's vis-The Himalayas from the Sutlej Valley to Eastern Assam North of Brahmaputra, অর্থাৎ হিমালয়সন্নিধ্যে। অথচ আমরা ইহাকে ছোটনাগপুর মালভূমির রাচির জঙ্গলে পাইলাম। এইরূপ