seos দিগের দিঙনির্ণয়ে বিশেষ সাহায্য হইত। “এথিনা।” মন্দিরের নিকটেই ‘নিকা অ্যাপ্টেরসের” মন্দির। এই মন্দিরটি এতই সুন্দর ও এই স্থান হইতে চতুর্দিকের দৃশ্য এতই মনোহর দেখায় যে দেশ-বিদেশ হইতে নরনারীগণ আসিয়া ইহার আলোকচিত্ৰ লইয়া যান। কিন্তু এই সকল আলোক-চিত্রের সাহায্যে ইহার সৌন্দৰ্য্য অতি সামান্তই প্ৰকাশ পায়। এই মন্দিরের চতুর্দিক খেতি-প্ৰস্তরের চত্বরে ঘেরা। নিকটস্থ একটী ঢালু পৰ্ব্বতের উপর ‘ইরেকৃথিয়ম” নামক হৰ্ম্ম্য অবস্থিত। ভার-সাম্য করার জন্য ইহার একদিকে sB DBBLL BBD DDD S SsYJSBBD DD গ্রীসীয় রমণীমূৰ্ত্তি এই বারাণ্ডাটির খুঁটির কাজ চালাইতেছে। ইহার মধ্য হইতে একটী মূৰ্ত্তি লর্ড এলগিন ব্রিটিশ মিউজিয়মে লইয়া যান। উহার পরিবর্তে সিমেন্টের একটী মূৰ্ত্তি স্থাপিত कब्रांत्र cनशिप्ड दफूछे बिनतून श्ग्रांछि । ‘ইয়েকথিয়ামের” অনেক অংশই লর্ড এলগিন কর্তৃক স্থানান্তরিত হওয়াতে সেই সব স্থান *नर्गठेिठ कन्ना श्हेब्राप्छ ; किरु प्लेश cनशिष्ठ १त्र छांव आम्र ८डशन श्लूनी श्व नाई। ‘ইরেকথিয়ামের সম্মুখেই পাম্বেনন নামক প্ৰকাণ্ড প্রাসাদ: তখনকার যুগের ধারাহুমায়ী এই প্রাসাদটীও বিশাল স্তম্ভের কাজাক রমনীগণ তাহদের তাবুর কাঠামো নিৰ্ম্মাণ করিতেছে। Rbrał উপর সাধাসিধা ভাবেই নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ইহার ধবংসাবশেষ হইতে গ্ৰীসীয়গণ আবার নূতন প্ৰাসাদ গড়িয়া তুলিতেছেন, কিন্তু নুতন অংশগুলি অতি সহজেই পুরাতন অংশ হইতে পৃথক করা যায়, যদিও তঁাহারা যতদূর সাধ্য পুরাতন আদর্শটাকে সম্মুখে রাখিয়াই নূতনটীকে গড়িয়া তুলিতে চেষ্টা করিয়াছেন। করিন্থি উপসাগরের এক মাইলের মধ্যে করিন্থি সহরের অস্তিত্বও আবিষ্কৃত হইয়াছে। এই সহরটি প্রাচীন গ্রীসের একটা প্ৰধান বন্দর ছিল। করিন্থি সহরের হৰ্ম্ম্যাবলীর নিৰ্ম্মাণ-প্ৰণালী ও ভাস্কর্য্যের নিদর্শন মূৰ্ত্তিগুলি এবং অন্যান্য চিত্ৰাদির সাহায্যে আমরা সেই যুগের লোকদের রুচি ও শিক্ষা-দীক্ষার অনেক বিষয় জানিতে পারি। যখন সহরটিকে পুনরুদ্ধার করা হয়, তখন কেবলমাত্র বিখ্যাত ‘अTाष्थाटलांब्र' मन्द्रि दाऊँौड अछ अiब्र किछुझे छिल ना। করিন্থের পুরাতন থিয়েটার গৃহটিও একটী দ্রষ্টব্য জিনিষ । এটা প্ৰায় ৩০ ফিটু মাটির তলায় শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরিয়া পড়িয়া ছিল। ষ্টেজ এবং শ্রোতুমণ্ডলীর বসিবার স্থান ইত্যাদি সবই সুন্দরভাবে এখনো বর্তমান আছে । (মেলায় সাধারণ দৃশ্য)-কুয়েনডিন্সক রেলপথ श्रद्ध७०० भारेण छूक्ष्त्र।
