পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দোলের ছুটি শ্ৰী রামেন্দু দত্ত ফেব্রুয়ারী মাসের শেষ দিকটায় ১৯২৬ সালে আসানসোলে ; তখনো শীতের তীক্ষ্মতা কিছুমাত্র কমেনি। দু’দিন দোলের ছুটির সঙ্গে দশ দিন মাটিক পরীক্ষার ছুটি যোগ হ’য়ে স্কুলটাকে যখন বারো দিনের জন্যে বন্ধ করে” দিলে তখন, শিক্ষক হ’লেও, শিক্ষক-দুলভ চঞ্চলতায় আমার সমস্ত মনটা ভরে’ উঠলো। মোটে এক বছরের মাষ্টারী-তখনো গাঁঠে গাঠে জড়তা রাজ্য বিস্তার করে নাই। তার ওপর রেলের স্কুল বলে’ যখন একটা “পাস” পৰ্যন্ত পাওনা হয়ে পড়েছে শুনলুম, তখন সস্তায় কিস্তি পেয়ে আকবরের সমাধির “জাহাঙ্গীর” ফটক একদিন সকালে দু’তিনটে মাথা একত্র করে” নগদ তিন ঘণ্টা লাগলো। যাত্রা সম্বন্ধীয় পন্থার স্থিরীকরণে! তারপর আসানসোলের নৈশ-ধূম্রাবরণ ভেদ করে” প্ৰায় বারোটায় দু’টি ছাত্রের ‘আছি’ হয়ে ষ্টেশনপথে অগ্রসর হতে লাগলাম। পূৰ্ব্বকালে ঋষি-আচাৰ্য্যগুরুদেবেরা সশিষ্য ভ্ৰমণে বহির্গত হ’তেন, এই ভেবে একটি বারো ও একটি ষোল সতির বছরের বালককে সঙ্গে নিতে আপত্তি করি নাই। তাদের দু’জনেরই • ` " , " Ÿ 5፻: *.......ኋ', . . . . ; | ' • ؟ ‘‘ : ؛ : পিতা রেলের কৰ্ম্মচারী, গাড়ী ভাড়া দেওয়ার হাঙ্গাম ] وهي नांशें । श्रङद्धांश cछ्व् ख्यांदांब ब्रश्| कब्राऊ আকবরের সমাধি ( সেকেন্দ্ৰাবাদ ) তঁাদের বিশেষ বাধা ছিলনা। আর সঙ্গে রইলো একটি ফরাক্কাবাদ যাবার ইচ্ছাটা নিতান্তই অদম্য হয়ে উঠলো। সংসার! চাল, ডাল, নূন, তেল-ইস্তক জলের বালতী এবং ‘ই, আই, আরো লম্বা পাড়ি দেওয়ার কথা ওঠাতেই ‘ইকমিক্‌” ঠিক হ’ল দিলী, আগ্ৰা,-মথুরা, বৃন্দাবন ; পলাণ্ডু ও যাত্ৰাট আরম্ভ করা হয়েছিল পাঁজি পুখি না দেখেই। মালপোয়া’র গন্ধ যেন যুগপৎ নাসিকাগ্রে ভেসে এল! তা’র ফলং-ট্ৰণ “লেটু’। বেহারের গভর্ণরের ‘স্পেশাল, তারপর ওপর দোলের সময় বৃন্দাবন!! এবং দোল-পূর্ণিমার if( उाछेन्ड्सएछन्न “সেলুন,’ শেষে আমাদের মথুরা-এক্সপ্ৰেস! চন্দ্রালোকে তাজমহল! কোনটা ছেড়ে কোনটা দেখি! কুগ্রহের মতো সেগুলো বহুদূর আমাদের পিছু পিছু ধাওয়া (VO