পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S008 TUNC Two 8 औगिौत्रकूभांब्र ब्रांश “কিন্তু আশ্চৰ্য্য এই মসিয়ে রোল, রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দের গৌরব আপনি এত দূরে থেকেও aelk AV vRG উপলব্ধি করতে পেরেছেন। অরবিন্দ তীর একটি বইয়ে লিখেছেন যে ভারতে রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের অভু্যুদয় একটা কত বড় ঐতিহাসিক ঘটনা সেটা আজ পৰ্যন্ত আমরাই, অর্থাৎ ভারতীয়েরাই, পুরোপুরি উপলব্ধি করিনি।” ‘রোল উদ্দীপ্ত হয়ে ব’লে উঠলেন, “আমি এ কথায় অরবিন্দের সঙ্গে সম্পূর্ণ সায় দেই। রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ যে বৰ্ত্তমান ভারতের একটা মন্ত ঐতিহাসিক ঘটনা এ বিষয়ে আমার অনুমাত্ৰও সন্দেহ নেই, ও য়ুরোপে এদের প্রভাবে বৰ্ত্তমান সময়ে ভাটা পড়লেও জোয়ার আবার আসবেই ব’লে আমি মনে করি। তাছাড়া আমি ত রামকৃষ্ণের জীবনী পড়তে পড়তে বার বার বিস্ময়সাগরে তলিয়ে গিয়েছি। তুমি শুনলে আশ্চৰ্য্য হবে দিলীপ, টলষ্টয় তার শেষ জীবনে বিবেকানন্দের লেখায় মুগ্ধ হ’য়ে গিয়েছিলেন। তার পরম বন্ধু পল চিরুকফ প্ৰভৃতি সাহিত্যিক এখনও বিবেকানন্দের নাম জপ করেন। বিশেষ ক’রে রুষদেশে এমন আরও অনেক cणांक ख्वांछन ।” আমি বললাম, “পল চিরুকফ প্ৰভৃতি যে বিবেকানন্দের দ্বারা এতটা প্রভাবিত তা আমি জানতাম না, তবে টলষ্টয় যে শেষ জীবনে বিবেকানন্দের লেখায় মুগ্ধ হয়েছিলেন তা আমি জানি। কারণ আমার এক বাঙালী বন্ধু টলষ্টয়কে র্তার শেষ জীবনে বিবেকানন্দের “রাজযোগ’ বইখানি পাঠিয়ে शिछिष्णन। श्राद्ध लिछे ऊँicक cणcथन cब भांश्य নিষ্কাম আধ্যাত্মিক চিন্তায় এর চেয়ে উৰ্দ্ধে কখনাে উঠেছে १'८ण उिँनि भन कटुव्रन ना ।”*

  • চিঠিটি ১৯৭৬ সালের অক্টোবরে লেখা হয়। যথাঃ

Dear sir, I received your letter and the book and thank you very much for both. The book is most remarkable and I have received much instruction from it. ............ So far humanity has frequently gone backwards from the true and lofty and clear conception of the principle of ife, but never surpassed it. Yours etc. LEO TOLSTO বলতে পার? আমি শীঘ্রই এ বিষয়ে একটি প্রবন্ধ লিখব। আমার বিশেষ দরকার।” “তিনি আমাকে টলষ্টয়ের চিঠির এ অংশটি উদ্ভূত ক’রে পাঠিয়েছিলেন-” “আমি সমস্ত চিঠিটাই চাই-” “বেশ, আমি তাকে লিখে দেব।” ‘ভুলো না। কিন্তু-এটা ভারি দরকার।” “না, ভুলব না, নিশ্চিন্ত থাকুন।” খানিকক্ষণ আমরা কথা কইলাম না। হঠাৎ রোল । যেন আবার নিজের মনেই বলতে সুরু ক'রে দিলেন, “বিবেকানন্দের লেখার মধ্যে কী তেজ,কী আত্মসমাহিত শক্তি গৌরব, কী সাধনক্ষমতা! আমার এক এক সময়ে মনে হয় যেন অসাধ্য সাধনের দিক দিয়ে বিবেকানন্দকে নেপোলিয়নের সমান বললেও অত্যুক্তি হয় না-অৰ্থাৎ, অবশ্য আধ্যাত্মিক জগতে। এত অল্প বয়সের মধ্যে একটা মানুষ যে এত বড় একটা কীৰ্ত্তি রেখে যেতে পারে তা ভাবলে সত্যিই সন্ত্রমে মাথা নুয়ে আসে। আর রামকৃষ্ণের কথা ভাবলেও অবাক হতে হয় যে এ বিশ্বজয়ী কৰ্ম্মবীরকে প্ৰথম সাক্ষাতে डिनि qक औibgझे बूबीड cश्रद्धछिलन।' একটু থেমে আবার বললেন, “আমি শুধু মাঝে মাঝে ভাবি সমাজ সংস্কারের দিকে বিবেকানন্দের যে নিগুঢ় প্রেরণা ছিল বৰ্ত্তমান ভারতের মহৎ মানুষেরা সেদিকে কোনো প্রেরণাই অনুভব করেন না কেন ? গান্ধি প্রমুখ সকলে এখন বিবেকানন্দের এ অসম্পূর্ণ কাজ কেন সম্পূর্ণ করতে অগ্রসর হন না।” আবার একটু থেমে বললেন, “কী বিরাট প্ৰাণ! দুঃখীর জন্তে কী বিরাট ব্যথা! পতিতের জন্যে কি অনুকম্পা! दिवकांनाना ब्र औदानब्र थछे चिख्िि अiभांब्र कांटछ भश्नौव्र भान श्ब्र6र लिनि निब्रख्द्र बाख्रिशऊ औवप्न भूयूक् श्'s बारेब्रव्र औदोनब्र पांौत्र अक्ट cल cमांकक७ अis প্ৰয়োজনীয় মনে করেন নি!”