Oea.) মন্দিরটি প্রাচীন স্থাপত্যশিল্পের একটি অপূর্ব নিদর্শন। শোনা যায়। এটি আগে ছয় তলা ছিল। এখন মাত্র দুই-তল অবশিষ্ট আছে। ফটোতে মন্দিরটির বর্তমান ধ্বংসাবস্থা দেখে পাঠক এর পূর্বের বিশাল উচ্চতা সম্বন্ধে সহজেই প্লারণা করতে পারবেন। পাণ্ডা বললে যে পুর্বে এর চূড়াস্থিত আলোটি দিল্লী হ’তে একদিন ঔরঙ্গাজীব দেখতে পেয়ে জিগ্যোস:করেন "ওটা কিসের আলো ?” যখন শুনলেন। 6य ७ जूनांबनब्र धक श्लूि भनिcब्रन क्रूज़ब्र अicशl, তখন সৈন্য সামন্ত পাঠিয়ে গোবিন্দ জিউয়ের মন্দিরের ওপর চুড়া সমেত চারতলা ভেঙে দিয়েছিলেন । পুজারীরা ভঙ্গে ভয়ে আগে হ’তেই বিগ্রহটিকে সরিয়ে রেখেছিলেন । একটার পর একটা দর্শনীয় স্থান পার হ’য়ে যাচ্ছি। আর পাণ্ডাটি সযত্নে এক এক করে” সেগুলোর পরিচয় জানিয়ে দিচ্ছে। এমনি করে আমরা শেঠেদের মন্দিরে পৌঁছলাম। শেঠেদের মন্দির সাতটি দেউড়ি দিয়ে ঘেরা। তার মধ্যে প্ৰসিদ্ধ সোনার তালগাছ এই মন্দির প্রতিষ্ঠাতাদের . অপরূপ খেয়াল, দেবভক্তির পরিচয় প্রদানের অদ্ভুত ধারণা ও অপূৰ্ব্ব ঐশ্বৰ্য্যের সাক্ষ্য দান করছে। দেউড়িতে দেউড়িতে বন্দুকধারী প্রহরী। একটা সামান্য দেশলাই কাঠি পৰ্যন্ত নিয়ে ঢুকতে দিতে আপত্তি করে। দলের মধ্যে কেবল আমারই হাতে একটা ছোট ক্যামেরা ছিল । মনে হ’ল সেটা ভেতরে না নিয়ে যেতে পারলে ত এতদূর আসাই বৃথা । চোখে ত ক্ষণিকের জন্য দেখবো, আলোক-চিত্রে তা’কে যখন-তখন দেখবার অধিকার দান করবে, সুতরাং এ ক্ষেত্রে একটা পাপ করে ফেললাম । পাহারাদারকে বুঝিয়ে দেওয়া হ’ল :-এই যে কালো বাক্সের মত বস্তুটি MsLB BDBSBBD DLYK KKDDDu DBS DBDBDDS আর পরম ভক্ত আমি এক দণ্ড এটিকে কাছ ছাড়া করতে श्रांख्रि नl, ५भन बिका अंडू नांब्रांक थांबद्दल बांक्षा टिण তা’কে যে মৃত্যুর পর কোটি-কল্প লোক ধরে নরকে ‘বাস, করতে হবে, চট করে” বিষ্ণুপুরাণের একটা শ্লোক আউড়ে তা’কে সে সম্বন্ধে নিঃসন্দেহ করে দেওয়া হ’ল। তখন মহাপুরুষের দয়া হ’ল এবং তিনি আমাদিগকে সেই শালগ্ৰাম শিলর বাক্স সমেত প্রবেশানুমতি দান করলেন। সোনার y দোলের ছুটি ዓo8 তালগাছ দেখলুম। কঁঠালের আমসত্বের মত, নাম ছাড়া আর অন্ত কিছুতে আম্রন্থ নাই! একটা কাঠের স্তম্ভকে নীচে থেকে ওপর। পৰ্যন্ত সোনার পাত দিয়ে মোড়া হয়েছে, ওপরটা একটুখানি তালপত্রের অনুকরণে বিস্তৃত। পাশে আর একটা এই রকম তালগাছ আরবন্ধ হয়ে অৰ্দ্ধসমাপ্ত BDD ED DBDDDLSS BDD BuDu BDBBS BLSDBY DOBBBD BDD BDBBD DDDS DDB BDD S SBg DDD DD BBB BBB BDB BB BDD DBDBDDB DDDBDB SDBDBDDDS DBDD বাইরে চলে এলাম। দেব বিগ্ৰহ দেখার কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। শেঠেদের ঐশ্বৰ্য্য তাদের প্রতিষ্ঠিত, দেবতাকে আড়ম্বর দিয়ে নিপুণ ভাবে আড়াল করে ফেলেছে। তার পর আসা গেল। ‘বংশীবটে’ । গেঞ্জিীর নীচে ক্যামের লুকিয়ে নিয়ে পাণ্ডাদের সন্দিগ্ধ নয়ন অগ্ৰাহ ক’রে সটান ভিতরে ঢুকে পড়লাম। কারণ কৈফিয়ৎ দিয়ে आब बूकि श्रद्ध5 कब्रबांद्र थलूखि हिण ना । बश्नीवत्र একটা ইটের প্রাচীরে ঘেরা স্যাতসেঁতে অন্ধকার জায়গা। BBD DBDuD BBBD DB DDD SDDD BKS BBBS S SEDDt যুগের কোন চিহ্নই দেখলাম না । দিব্য নবীন বাপু, ... নধর সবুজ কিশলয়ে মণ্ডিত হয়ে বনেদী ঘরের নধর নন্দদুলালটি! ভেবেছিলাম ব্যাসদেবের মত প্রবীণ, প্রাচীন, জটাজুটধারী অতিবৃদ্ধ ঋষিকল্প বটের সাক্ষাৎ পাবো। রসিক অতিবৃদ্ধ প্রপিতামহের মত হয়ত বা তার পদমূলে বসে অতীত যুগের পুণ্যবৃন্দাবনের কিছু কিছু লালারহস্তের সন্ধান মিলবে। কিন্তু আশা যে মরীচিকা । দ্বাপরের বংশীবট কি করে আজও নবীন আছে জিজ্ঞাসা করায় শুনলাম, আদি বংশীবট ঐ DBDD SBS igD KBD DBBBD DEEDDBSS S BDBBD বনেদী ঘরই বটে, এবং তরুণ নধর নন্দদুলালের কল্পনাও সত্য। তারপর ধীরে ধীরে গেঞ্জিীর ভেতর থেকে সন্তৰ্পণে ক্যামেরাট, বের করলাম। তখনই বাধলে গোল, চারিদিক, হতে ১ চারজন পাণ্ডা ‘ই-ই” করে’ ছুটে এল, কিছুতেই ‘তসবীর’ তুলতে দেবেন, কেননা ও ব্যাপারটা সবই বিলেতী ; আর পৰিত্ৰ স্থানের সঙ্গে স্লেচ্ছত্বের এই সামান্ত সংমিশ্রণও তা”দের কাছে অসহ। অনেক কাকুতি-মিনতি DBD YB BDBzYSDD DDD DDB BBBu DBSBD
