b”Š፦8 বৈবাহিক ধনপতির জ্ঞানচক্ষু উল্মীলিত হইল না,-তাহার অচল অটল প্ৰতিজ্ঞা ‘णि cभांब्र साम्र ९४ांa, मशीद दिन स्त्रांन, ठाछ| CMद क्रl করি। পুজন, কিছুমাত্ৰ শিথিল হয় নাই। এইরূপে দ্বিতীয় খণ্ডের প্রায় প্রতি ছত্ৰে ছত্ৰে কবি ক্ষুদ্র মানবের পুরুষকারের নিকট দৈবশক্তিকে খৰ্ব্ব করিাস্নাই দুেখাইয়াছেন, চাঁদ সদাগরের ন্যায়। ধনপতিরও এই ধনুৰ্ভঙ্গ পণ মিলটনের প্যারাডাইস লষ্টের দেব-দ্রোহীর কথাই স্মরণ করাইয়া দেয় । কিন্তু কবিকঙ্কণের বিশেষত্ব এই S DBD DDDBB DBSKKS TD SDD DDBS D ভক্তিতে মহামায়াকে ক্রোধের প্রতিমূৰ্ত্তিরূপে অঙ্কিত করেন নাই ; বরং দেখাইয়াছেন যে ভক্তবৎসল জগন্মাতা ভক্তশ্রেষ্ঠ ধনপতির নিকট পরাভব স্বীকার করিয়া আপনাকে গৌরবান্বিতাই বোধ করিতেছেন ;-ধনপতির শিবভক্তিতে “হাসিতে লাগিল দুৰ্গা সেবক বৎসল।” দৃঢ় ভক্ত বটে। ধনপতি সদাগর। DDS S0DE S BD D BB0 z DDBBBBDD স্ত্ৰী-দেবতার পাদপদ্মে পুষ্পাঞ্জলি অৰ্পণ করিতে হইয়াছিল। DD D D B BBD BDBBDDLYB DB DDD DSL E BBD পূজার প্রচলন তুলনা করিলে ধনপতিকেই শ্ৰেষ্ঠ আসন না দিয়া থাকতে পারা যায় না । শত দুঃখ দৈন্য ও প্রলোভন সহ কারিয়াও অবশেষে চাঁদ সদাগরের কঠিন হৃদয় স্নেহশীলা বেহুলার অপুৰ্ব্ব স্বাৰ্থত্যাগ ও পতিভক্তির করুণা ধারায় গলিয়া গিয়াছিল ;-সতীর পতি-প্রেমের জলন্ত পুরুষকার, চাঁদের দৃঢ়তা ও স্বধৰ্ম্মনিষ্ঠভাম করিয়া দিয়াছিল, তাই শ্ৰীযুক্ত দীনেশ বাবু লিখিয়াছিলেন “ইহা গুণীর নিকট গুণীর অবনতি।” কিন্তু শত প্রলোভন তুচ্ছ করিয়া, সহস্ৰ দুঃখ দৈন্যেও অবসন্ন না হইয়া স্নেহময়ী পত্নীর ছল ছল নোত্রের করুণ আবেদনে ও একমাত্র নয়নপুত্তলি পুত্রের কাতর প্রার্থনায় কিছুমাত্র বিচলিত না হইয়া স্বীয় সাধনার দ্বারা যখন পুর্ণ ব্ৰহ্মজ্ঞান লাভ হইয়াছিল তখনই, তাহার পূৰ্ব্বে নহে, ধনপতি চণ্ডীর পূজা করিয়াছিল। যে ধনপতি পুরুষ ও প্ৰকৃতির অভিন্নতা শিব ও শক্তির একতনুতা সম্বন্ধে <6> [ জ্যৈষ্ঠ সিংহলরাজ মুখে শ্ৰবণ করিয়া অবজ্ঞার হাসি হাসিয়াছিল, সেই সাধু আজ স্বীয় নিকেতনের নিভৃত পুজামন্দিরে ধ্যান যোগে সেই অৰ্দ্ধনারীশ্বর রূপ দৰ্শন করিয়া আপনাকে ধন্য ऊन कटि ধ্যানে ধনপতি পুজে মূৰ্ত্তিকা শঙ্কর। পাৰ্ব্বতী হইল তার অৰ্দ্ধ কলেবর ৷ 峰 普 挚 BB BDL D LD DDDDS বিপরীত দেখি সাধু করে অনুমানে ৷ দুই জনে একতনু মহেশ পার্বতী । না জানিয়া এত দুঃখ হৈল মুঢ়মতি ॥ ২ সংসার সাগরের অনেক ঘাত প্ৰতিঘাত সহ্য করিয়া পুরুষDBK DDBD DDBDBD BBBBSBB BDDB DBDD DDD ধনপতির এই পুর্ণজ্ঞানের বিকাশ—এইখানেই ধনপতি চাঁদ সদাগর হইতে পৃথক, এইখানেই ধনপতির শ্ৰেষ্ঠত্ব । মনসার ক্ৰোধে চাদের “মহাজ্ঞান” লুপ্ত হইয়াছিল, কিন্তু “ভ্ৰকুট কুটিল ললাটে শত উৎপীড়ন ও কষ্ট নীরবে সহ করিয়া পরাজয় বা আত্মসমর্পণের কথা মনেও স্থান না। দিয়া ধনপতির এই মহাজ্ঞানের বিকাশ। এইরূপে পুৰ্ণ জ্ঞানালোকে তাহার মনের অজ্ঞান-অন্ধকার দূর হইয়া গেল, সেই সঙ্গে দূর হইয়া গেল তাহার দেবী-বিদ্বেষ, তখন ধনপতি কাতর কণ্ঠে প্রার্থনা করিল 5न् 5ाक cडोंभ कांभि न bिनिश् भ। এই হেতু আমার ডুবিল ছয় না৷ . না জানিয়া তোমা সহ হইলাম দ্বন্দ্বী । এই হেতু দ্বাদশ বৎসর হৈনু বন্দী ৷ দোষ ক্ষমা করি মোর লহ পুষ্পজল। অন্তকালে চরণ-কমলে দিও স্থল ৷ ধনপতির এই মহৎ চরিত্রের প্রতিচ্ছবি অন্য কোনও দেশের कवि-कांप्या कूबा डेब्रिांछि कि ? আজিও একশত বৎসর হয় নাই, এই অল্প সময়ের মধ্যেই ইংরাজি শিক্ষার ফলে আমাদের আজ এতদূর অধঃপতন হইয়াছে যে কালকেতু ও ধনপতির চরিত্র ত সুমা
