পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ΣΣ) 8 Varia VIIIs Nits ar i Spirit-q uyiNs Yrfa, matter-43 trots q i Spiritual e spiritual স্বামী পরস্পরকে মুক্ত করতে চায় স্থলবন্ধন থেকে। সেই ব্যাকুলতাকে প্ৰেম বলতে পার। সেটুকুর মধ্যে মান, অভিমান, বিরহ, আত্মত্যাগ, নানারকম ভাবের বিকাশ আমরা দেখি। কিন্তু theory-গুলো বাদ দিয়েও আমরা একটা আশ্চৰ্য্য জিনিষ প্ৰত্যক্ষ ক’রেছি যে, একটা প্ৰাণ যদি আর একটাকে, তাদের স্কুল দেহ বিশ্বত হয়ে, কেবল ভাব-জগতে স্পর্শ করে, তাহ’লে একজনের KLS SDS D KD SuBDBBOS D YLLLLS SYBD রোগীর মানসিক শান্তি চাই। স্কুলদেহের স্পর্শে সে শান্তি छ क्रा । VCTS i Mesmerism-HR NCS forg T'ACS E ডাক্তার। মনের অবস্থা বিশেষে। পরস্পরের মধ্যে spiritual Celtagt 7ierfst z'(PT Critat fRCar ereffers প্ৰয়োজন হয় না। বোধ হয় লক্ষ্য ক’রে দেখেছি যে, আজকাল শিক্ষিতা মেয়েদের মধ্যে স্বপ্নের মতন প্রেমের qकों नूठन खांब qलछ ! সুবোধ। শুনতে পাই চা খেয়ে ও উপন্যাস পড়ে। ডাক্তার (হেসে)। কোনটা কোনটার কারণ তা বলা বড় শক্ত। বিশ্ব জুড়ে একটী নুতন ভাবের তরঙ্গ উঠেছে ব’লে বোধ হয়। তারই ফলে কাব্য ও উপন্যাসের ছড়াছড়ি । নিতান্ত দরকার ও সময়োপযোগী ব’লেই ভাবের ভূত সাহিত্যিকদের ঘাড়ে চেপে সেইগুলো বের করে। যার যতদূর উৎকর্ষ সেই অনুসারে সে কাব্য ও উপন্যাসের কথাগুলো বেছে নিয়ে পড়ে। যে নিতান্ত স্কুল সে নিকৃষ্টগুলোই প্ৰথমে পছন্দ করে, তাতে মাথার রোগ হ’লে, আবার তার চেয়ে উৎকৃষ্টগুলোর ভাবের মধ্যে Ruff RF”V 5 সুবোধ। আচ্ছা, মনে করুন, যদি আমি সত্য-সত্যই ভূত দেখে থাকি, ও সেই ভূত ঐ রুয়ার মতো হয়, তাহ’লে কি বুঝতে হবে ? ডাক্তার। তাকে জিজ্ঞাসা ক’রে দেখো। আপাততঃ এই প্রেসক্রিপূশনটা রেখে দাও। <6> [ আষাঢ় ডাক্তার চ'লে গেলে সুবোধ খানিকক্ষণ চুপ ক’রে বসে থাকল। তারপর আন ক’রে, এক পেয়ালা চা খেয়ে দিদিকে জিজ্ঞাসা করলে, “আমি ও-ঘরে এখন যেতে পারি ? ডাক্তার বলেছেন মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে।” দিদিমণি অৰ্দ্ধনুমন্ত অবস্থায় বলেন, “তবে যাও। আমিও বঁচি ” । সুবোধ খুব ধীরে ধীরে শয্যার কাছে গিয়ে ব’সল। একটা অসাধারণ দায়িত্ব সে নিজের ঘাড়ে নিয়েছিল ! রোগীর জীবন-মরণ তার হাতে ! দেখলে যে আশালতার চক্ষুপল্লব কঁাপিছে। কেঁপে কেঁপে দৃষ্টি ফুটে উঠল। কোথা হতে রক্তকণিকা এসে রক্তহীন কপোল রঙ্গিয়ে দিলে, যেন তুলি দিয়ে। নীল শিরাগুলি তার পাশে কি সুন্দর দেখাচ্ছিল । বাহুতে শক্তি ছিল না, কিন্তু কোথা হ’তে শক্তি এসে স্নায়ুমণ্ডলীর মধ্যে সঞ্চারিত হয়ে তার করশাখা জীবন্ত ক’রে তুললে। চিনতে পেরেছিল। কিনা কে জানে ? তবে হাত দু’খনি মাথার কাপড় একটু টেনে দিতে চেষ্টা করলে, না পেরে হতাশ হয়ে পড়ে গেল। সুবোধ। ডাক্তার ব’লেছেন চুলগুলো এলিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে। শুদ্ধ ওষ্ঠাধর রসাল হয়ে কেঁপে উঠল। মুখে অভিभांप्नब्र क्षl झूठे ऐठण, 'ड्र िचांभांक ७ना ! त्रांत्रेि তোমাকে চিনেছি। ” সেই দুটো কথায় সুবোধের জন্মজন্মান্তরের রুদ্ধ প্ৰেম-প্রবাহ হৃদয় - পরিপ্লােত ক’রে আশালতার দীর্ঘ কেশজাল তার হাতে জড়িয়ে দিলে। সুবোধ বললে, “নিশ্চয় ছোব, আমার অধিকার আছে, ছিল, ও জন্ম-জন্ম থাকবে।” আশালতার চক্ষু মুদ্রিত হয়ে গেল। বোধ হ’ল সে যেন সুবোধের স্পর্শে ঘুমিয়ে পড়েছে। কিন্তু তখনো নিদ্রিতার জড়িত কথা সুবোধের কানে বাছিল। ‘তুমি ত আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছিলে, তাকি ভুলে গিয়েছ ? তোমার ছায়াতে সাধা ক’রে থাৰুতে চেয়েছিলাম,