૭૭8] অস্ত-রাগি Nò শ্ৰীউপেন্দ্ৰনাথ গঙ্গোপাধ্যায় দ্বিজনাথ স্মিতমুখে বলিলেন, “কিন্তু এ গাঁজাখুনী যাওয়ার কথা মুখে আনি নি!'-আচ্ছা, সে কতদিনের কথা থেকে তুমিও পরিত্রাণ পাবে না ! সীলোনে পৌছেই বুঝতে পারবে আমার কথা সত্যি কিনা।” বিমলার মুখ লাল হইয়া উঠিল ; কুপিতস্বরে বলিলেন, “এ-সব যা-ত কথা যদি বল তা হলে আমি মরে গেলে ও সীলোন যাব না তা বলছি।” বেগতিক দেখিয়া ব্ৰিজনাথ রহস্তের গতিরোধ করিলেন, এবং অমিশ্র পরিহাসকে সত্য বলিয়া ভুল করিয়া মাঝে মাঝে য়ে অকারণ অনার্থের সূত্ৰপাত হয় তদ্বিষয়ে আক্ষেপ করিতে লাগিলেন । পরিহাসের ধারা যে সত্য-সত্যই বন্ধ না হইয়া চতুরতরভাবে চলিতেছে মনে-মনে তাহা বুঝিয়াও বিমলা বাহা সন্তোষের ভাব ধারণ করিয়া বলিলেন, “নিজের শরীরের জন্য তোমাকে ছেড়ে আমি এক সীলোন গেলে মা কি ভাববেন বল দেখি ?” “আমাকে ছেড়ে তুমি সীলোন না গেলে মা যা” ভাববেন। তা’তেও তোমার কম লেজার কারণ হবে না ।” বলিয়া দ্বিজনাথ হাসিতে লাগিলেন । স্বামীর প্রতি একবার চকিত-মধুর দৃষ্টিপাত করিয়া নিরুদ্ধ হাতের সহিত বিমলা বলিলেন, “তা হোক! জামায়ের প্রতি মেয়ের টান দেখলে কোনো মা-ই মন্দ কিছু ভাবে না। বাবা যখন মকৰ্দমা করতে মফঃস্বলে যেতেন মা যে কতবার সঙ্গে যেতেন সে ত’ মা ভুলে যাননি।” সহাস্যমুখে ব্ৰিজনাথ বলিলেন, “সে ধারা তুমিও याप्रुबांदृब्र बांना मां७ नेि विभाग । बांनर्बौ cोभूौव्र भांनशनिद्रा কেসে আমার সঙ্গে ঢাকা গিয়েছিলে সে কথা ভুলে शिटग्रछ ” প্ৰভাত-সুৰ্য্যের উপর। সহসা ঘন মেঘখণ্ড আসিয়া" পড়িলে শরৎকালের প্রসন্ন শস্তক্ষেত্রের যে অবস্থা হয়, বিজনাথের এই কথায় বিমলার মুখমণ্ডলে ঠিক সেই অবস্থা BBBBD DDDS DBBiDDDBBB BDBBB DDD DDS লেন, “কুলে গেছি। জীবনে সে কি কোনো দিন ভুলব ! বে শান্তি পেয়েছিলাম। আর কখনো তোমার সঙ্গে মফঃস্বলে কথা হ’ল ?” এক মুহুৰ্ত্ত দ্বিজনাথ মনে-মনে হিসাব করিয়া বলিলেন, “প্ৰায় বাইশ বৎসর হয়ে গেল।” বিমলা আর কোনো কথা বলিলেন না, শুধু একটা তপ্ত দীর্ঘশ্বাস মৰ্ম্মস্থল হইতে বাহির হইয়া বায়ুতে भिdछेशा 65ॉल । ইহার পর ক্রমশঃ নানাদিক দিয়া কথাটা অগ্রসর হইয়া বিমলার সীলোনা যাওয়াই স্থির হইল। বিদেশদর্শনের আনন্দ, সমুদ্ৰ-যাত্রার আগ্ৰহ, আত্মীয়বর্গের সহিত সহ-যাত্রার প্রলোভন এবং সর্বোপরি স্বামীর সনির্বন্ধ উপরোধ বিমলা অতিক্রম করিতে পারিলেন না । কিন্তু দুইটী বিষয়ে তিনি দ্বিজনাথকে স্বীকৃত করাইয়া লইলেন ; প্ৰথমত কন্যা কমলা সীমোন মা গিয়া দ্বিজনাথের BD DBB BBDSEE DDDYS YDLLS SS দিগকে তুলিয়া দিয়া পরদিনই ৰিজনাথ কমলাকে লইয়া জশিডি যাত্ৰা করিবেন। কিছুদিন হাঁটতে অত্যধিক পরিশ্রমের ফলে ব্ৰিজনাথ বিশ্রামের প্রয়োজন বোধ করিতেছিলেন, পূজার দীর্ঘ অবকাশও নিকটবৰ্ত্তীর্ণ হইয়া আসিয়াছিল ; সুতরাং জশিডি যাইবার প্রস্তাবে তাহার বিশেষ আপত্তি ছিল না, কিন্তু কমলা সীলোন-ভ্রমণে বঞ্চিত হইয়া ঠাঙ্গার কাছে পাকিবে ইভা তাহাকে ओछ्न कटिङछिन्ण । স্বামীর এই কুণ্ঠ উপলব্ধি করিয়া বিমলা কহিলেন, “সে সখন তোমাকে একতলা রোপে সীলোন যেতে কিছুতেই রাজী হচ্ছে না।--তোমার কাছে থাকাই স্থির করেছে তপন তুমি অনৰ্থক কুষ্ঠিত হচ্ছে কেন ? তা ছাড়া শুধু এক পক্ষ দেখলেই ত” চলে না ; বেচারা সন্তোষের কথা ও ভাবো । কমলা জশিডি যাবে শুনে যার মুখ শুকিয়েছে-কমলা লঙ্কা যাবে শুনলে তার কি অবস্থা হবে সেটাও ত” ভাবা উচিত!” বলিয়া বিমলা মৃদু মৃদু হাসিতে লাগিলেন। পত্নীর কথা শুনিয়া বিজনাথের মুখে ফাসি দেখা দিল ; তিনি বলিলেন, “তা বটে, জশিডি চলে মাকে