মান যুগে “ছাত্রাণাং অধ্যয়নং তপঃ” এই নীতির দোহাই fitivitva i štria: “Pure atmosphere of study" B BDD DBDDDB DD DDBDBDB DB BDBDDB BDZ করেন। কিন্তু স্বাধীন জাৰ্ম্মণীতে বহু যুবকসমিতি গড়িয়া উঠিয়াছে যাহাঁদের মুখ্য উদ্দেশ্যই হইল বৰ্ত্তমান রাজনীতির চর্চা । সুতরাং দেখিতে পাওয়া যায়, জাৰ্ম্মণীতে আজ-- কাল যতগুলি রাজনৈতিক দল বা ‘পাটি” আছে, সেই সমস্ত “शांब्रि' गभर्थक छिन्न छिन्न यूसकगििठ७ आcछ। কিন্তু রাজনীতিচর্চাই এই যৌবনাভিযানের মুখ্য উদেপ্ত নহে। রাজনীতিটা একটা বহিরঙ্গ মাত্র। ইহার প্রধান अत्र रहेण बहिषष्ठ बांशटक बगिब्रांटछन ‘अश्नीशन” बां culture । (यछे अख्यिांनाक cकठ कब्रेिब्रा विब्रांb ‘यूबकসাহিত্যের সৃষ্টি হইতেছে। যুবকেরাই লেখক ও যুবকেরাই পাঠক। এই সাহিত্যে সমাজ ও রাষ্ট্রের সংস্কার ও পুর্ণগঠনের কথা আলোচিত হইয়া থাকে। দেশের বুকের উপর, দিয়া যে নুতন ভাবের স্রোত বহিয়া চলিয়াছে, সেই ভাবের ভাবুক বহু ঔপন্যাসিক ও কবির সৃষ্টি হইয়াছে। কোথাও কোথাও যুবকসমিতি সাহিত্যচর্চাকেই মুখ্য করিয়াছে, আবার কোথাও কোথাও সাহিত্য গৌণভাবে আলোচিত হইতেছে। গ্রামে কিম্বা সহরে, কোথাও একটা পুস্তকাগার দেখিলেই মনে করিতে হইবে যে ঐখানে যুৱকসমিতি আছে। বস্তুতঃ অনেক পুস্তকালয়ও স্থাপিত হইতেছে। “যুগেও বুণ্ডে’র সঙ্গে সঙ্গে ললিত-কথাও বিকাশলাভ করিতেছে। যুবক :চিত্রকর ও ভাস্করদের সমিতি প্ৰতিষ্ঠিত হইতেছে। তাহারা জাৰ্ম্মণীতে ললিত-কলার যুগান্তর আনয়ন করিয়াছে বলিয়া স্পৰ্কা করিয়া থাকে। শিক্ষাক্ষেত্রে यूक्लब मन ब्रिांप्छ। उांशब्र। शूक वा cथोङ्गटन ब्र BB LL uDBY BDBD DDDD S D S বসিয়া থাকে নাই। কতকগুলি যুবকসমিতি গড়িয়া উঠিয়াছে বাহাঁদের মুখ্য উদ্দেশ্য দেশের শিক্ষার সংস্কারসাধন। দেখিতে দেখিতে, কয়েক বৎসরের মধ্যেই, জাৰ্ম্মণীর বিভালয়গুলিতে যুবকদের আন্দোলনের ফলে, ঋাঠ্য বিষয়ের আমূল পরিবর্তন সাধিত এবং নূতন শিক্ষা <6> | थॉवन প্ৰণালী প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়াছে। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের পালামেণ্ট স্থাপিত হইয়াছে। TTL “Studenten-Parliament” বলে। ছাত্রজীবনের সকল विश्व ইহাতে আলোচিত হয়। আসল কথা, সমগ্ৰ জাৰ্ম্মণীর যুবকদের মধ্যে এক অভূতপূর্ব সাড়া পড়িয়া গিয়াছে। এই চেতনা, এই জাগরণ, এই যৌবনাভিযানের সৃজনীশক্তি দেখিয়া দেশের চিন্তাশীলেরা আশান্বিত হইয়াছেন। তাঁহারা বুঝিয়াছেন, দেশে এক নবশক্তি বিকাশলাভ করিতেছে। দেশের ब्रांघ्रेङि७ सूक्ष्मद्र अङि नशंडूङि अनेन कक्रिब्रांछन ।। রাষ্ট্র যুবকদের সম্বন্ধে বিধি করিয়াছেন,-“যুবকদিগকে অন্যায় ও অবিচার হইতে রক্ষা করিতে হইবে ; তাহাদের জন্য স্কুলের সংখ্যা বৃদ্ধি করিতে হইবে; যাহাঁদের সম্যক শিক্ষালাভ করিবার মত অবস্থা নাই, তাহাদের জন্য সাহায্যের ব্যবস্থা করিতে হইবে ; এবং বিদ্যালয়গুলির মূল নীতি হইবে এই যে, কোন বালককে স্কুলে ভৰ্ত্তি করিতে হইলে তাহার পিতামাতার আর্থিক ७ नाभाविक अवश किया डांश ब्रां cकांन् श्रनिथनांप्नद्र লোক সেই বিচার না করিয়া বিচার করিতে হইবে—ছেলেটী কোন কাজটি করিতে বেশী ভালবাসে,- তাহার কোন দিকে ঝোঁক।” শেষ কথাটি এই, জাৰ্ম্মণীর রাষ্ট্রব্যবস্থাও আজ যৌবনের ভালে রাজটীকা পরাইয়া দিয়াছে । শ্ৰী রমেশচন্দ্র রায় সংগ্রাম-সাজোয়রোপ, আমেরিকা ও জাপান রণশ্রান্ত যুরোপ ক্লাস্তিবশে একবার স্বপ্ন দেখিয়াছিল ৰে তাহার যুদ্ধবাসনা চিরতরে অন্তৰ্হিত হইয়াছে। সেই সুপ্তি-ঘোরে সে যুদ্ধোপকরণের সঙ্কোচ-সাধনের জন্য "fightga triar" (Disarmament Conference ) বসাইয়াছিল এবং তাহার অবসয় চিত্ত মুহুর্তের জন্য ভাৰী विवाहबद्ध जांभांब ७२इन श्रेवाडेब्रिांहिण। किल उांशब এ ক্ষণিক সুখস্বপ্ন ভাদিয়া গিয়াছে; ঘুরোপ আপনার স্বরূপ
