পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৫৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YOes ] मृज dy সাহান দেৰী সেবে ভোগাকাঙ্ক্ষার পরিতৃপ্তির সঙ্গে সঙ্গে তারই তরল প্রবাহে ভেসে চলে যায়, অন্তরের মৰ্ম্ম-তারে গুজনধ্বনি তোলে না । কারণ আমাদের মন এতকাল নৃত্যের কাছ থেকে কেবল বিলাসেরই খোরাক চেয়ে এসেছে বলেই তার অতিব্যক্তি শুধু সেই একদিকেই সীমাবদ্ধ হয়ে আছে। এcनप्नं त्रूप्छब्र विर्नक्षणौ त्रूप्छद्र भाषा भू बांप्रक्रिका স্থূলতাকেই দেখতে চেয়েছে, তাই তার আবেদন এত अशंखैौब्र ७ निज cवगैब्र ह'ब नित्र उद्धई अं'ए जांटछ। মানুষের মন সর্বদা বিকাশের পথে অগ্রসর হচ্ছে বলেই আশা করা যায় নৃত্যের আসনও বৃহত্তর পংক্তিতে বিছাবার সুযোগ আসবে। নৃত্যের উচ্চত্বকে এতকাল খৰ্ব্ব ক’রে আসা হয়েছে-কেবল চাওয়ার দীনতায় ও দৃষ্টির হীনতায়। আজ তাই সকলের অন্তরের ক্রম-উন্মীলনের সঙ্গে সঙ্গে নৃত্যের সভায় আমাদের দাবী আরো অনেক वफू अनक डे ७ अप्नक विज श्व खांब्र कथा। মানুষের মন যখন আর অল্পতে সন্তুষ্ট নয়, তখন बूप्ठाब्र निकई दा अल श्रा७ब्रांब टूटे थक्टड ब्रांबी श्य কেন ? তার কাছেও যে বলবার, চাইবার ও আশা করবার দিন এসেছে-“নাল্পে সুখমস্তি!”-অল্পে আর মুখ নেই। তাকেও এখন বিশ্বের সভাতলে গৌরব মূৰ্ত্তিতে আসবার জন্য আহবান করতে হবে। তার অপরূপ রূপের স্বৰ্গীয় মাধুরীতে আমাদের অতৃপ্ত নয়ন ও মনে তৃপ্তির জন্যমার প্ৰলেপ দিতে হবে। লিন্সার নীচ দৃষ্টি থেকে উদ্ধার ক’রে তাকে মহন্ধের ও সন্মানের উৰ্দ্ধদৃষ্টি দিয়ে আকর্ষণ করতে হবে। লালসা মেটাবার দিন এবার গত। তাকে জানতে হবে, বুঝতে হবে যে দর্শকের মনে স্থষ্টিরসের নিত্য নতুন উপলব্ধি ও উদ্ভাবনী শক্তির উৎস খুলে মন্ত্ৰমুগ্ধ ও অন্ততিত ক’রে জগৎ-কলায় আসয়ে স্থান বেছে নেবার দিন এবার আগত । ভুবন-গৃহের ঐশ্বৰ্য্য ভাণ্ডারে তাকেও এবার দান, দিতে হৰে। জীবন, বৌবন নিয়ে হেলেখেলায় দিন इब्रिाइ-५-कथiप्क बननशम्य जांबवाब छडविन अवांत्र তায় এসেছে। মানৰেয় মনের সঙ্গে নৃত্যের মনপ্ৰাণও জেগে উঠুক। তার মোহের নিজা ত্যাগ করে। তার অন্তরতম প্ৰজািতশয় নিহিত প্ৰকৃত সত্যটি এবার ; রূপ ধীয়ে সাড়া দিক তারই প্ৰকৃত স্বরে। যাদুকরী এবার ছলনার বেশ পরিত্যাগ ক’রে সত্যন্বন্ধপে দেখা দিয়ে চঞ্চল মনের মোহের ইন্দ্ৰজাল দু’হাতে ছিড়ে ফেলে, আশ্বাস্ত করুক আমাদের হৃদয়কে-”ও যে আমায় হলপর কৃত্রিম রূপ। এই আমি আমার প্রকৃত রূপে অবতীর্ণ!”-বিশ্ৰান্ধ বিস্ময়ে, আমাদের অন্তরাত্মা নত হ’য়ে, ভক্তিসহকারে তার বন্দনায়, পুজায় প্ৰবৃত্ত হোক। নৃত্য সম্বন্ধে অনেক আলো সম্প্রতি, কবির নটীয় পুজা” ও “নটরাজ"-এর নৃত্য দর্শনে পেয়েছি। নৃত্যেয় এই বেশ-পরিবর্তনে আমাদের প্রত্যেকেরই মনে অতুলনীয় বৈভবের সৌন্দৰ্য্যরশ্মি সৃষ্টি করেছিল। মনে হয়েছিল নৃত্যকে যেন দেবীরূপে নতুন আলোকে মণ্ডিত দেখলাম! মনে হয়েছিল, এত রূপ, এমন পবিত্র নীরন্তু সৌরভ, এমন হৃদয় আলো-করা বিমল জ্যোতি কোথায়, কোন গতীয় গহবরে আড়াল পড়েছিল। বারবারই মন বলেছে- একি দীপ্তি। একি তৃপ্তি। এ ভূপ্তি, সেই ক্ষণিকের লোতে BB DLLSDBDB DLL DD DD S LS sLDB মুহূৰ্ত্তকে, নতুন রসে সিঞ্চিত ক’রে, আনন্দের গতীয়তা কেবলই বাড়িয়ে চ’লে অসীম মেশার তৃপ্তি। তবে নৃত্যকে আমরা আগে ঠিক যে-ভাবে দেখতে বা পেতে চাইতাম, তার থেকে এখন কিছু গুৰুত্র সুন্দর বেশে তাকে গ্ৰহণ করতে মন না-ও আপত্তি করতে পারে, এ-কথাটি বোধ হয়। ভরসা। ক’রে বলা চলে। কারণ, আমরা সেদিকে অনেকটা প্ৰভাত না হ’য়ে থাকলে “নটীর পূজা৷” বা "নটরাজ”-এর নৃত্যতে দর্শকমণ্ডলীর মন এমন গভীরভাবে সাড়া দিতে পারত aS BDBD LD SBBD rBB gsSLD LiLLSDBD EiD DB DDBD BBL BDBD SDB D BHSS YDuu উঠতে বিধা বোধ করতেন বলে মনে হয় না। তবে অনেক জটিল প্রশ্ন ও সমভার সমাধান কালের গতির প্রবাহে সহজ সরল ও জলাধ্য হ’য়ে আসে বলেই বা কিছু ভরসা। প্ৰায় ত্ৰিশ বছর আগে সঙ্গীতের আরাধনা এমন সার্বজনীন ভাবে জঙ্ক হৰে কেই বা ভেবেছিল ? তখন এ কল্পনাও স্বপ্নোতীত ছিল। কারণ সঙ্গীতের গৃহও তো তখন, --বৃত্যের পাশে না হোক, কাছেই ছিল বললেও:অদ্ভুক্তি