পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৭২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Yeos উদ্ভিদের স্নায় VDS) শ্ৰীসত্যেন্দ্ৰনাথ সেন-গুপ্ত পত্রাংশের ডগার এহুমাত্র ৬৭খা গেল, দিকের দুই-তিনটি 9tates Cer ছোট পাতা কাচি হইতে, পেশী পৰ্য্যন্ত দিয়া 'কুচ' করিয়া আঘাতের উত্তেজনা কাটিয়া দিলেই চমৎ- পৌছিতে সাধারণতঃ কার কাজ চলে । » ( | sq o Ç7KF\S9 378 q कांखाँ दब्रां७ uff of যায়। শীঘ্র এবং পাতাটা পড়িয়া পাতাটারও নড়িয়া viets Scrofts যাইবার ८ि বাদে আবার উহা मस्छादन ९itटक •ा । প্ৰকৃতিস্থ হইয়া পূর্বএইবার পরীক্ষা বস্থায় ফিরিয়া আসিবে। আরম্ভ করা যাইতে উদ্ভিদের অলস স্নায়ু । এইবার বেঁটার উপরে পারে। প্রথমতঃ ' ' T-তে আঘাত দেওয়া হইয়াছে। জড়ানো তুলা বরফ লজ্জাবতী পাতার উত্তেজনা-বাহন-ক্ষমতা-বৃদ্ধি দীর্ঘতর রেপাবার সুচিত হইতেছে। জল দিয়া অঙ্গালীপে বেঁটাতে যে কোনও স্থানে সামান্য একটু তুলা জড়াইয়া লাইতে হইবে। তারপর কোন একটি পত্রাংশের দুই-একটি ছোট পাতা কাটিলেই-আঘাত দেওয়ার কাজ সম্পন্ন হইল । এইবার ছোট পাতাগুলি বুজিতে আরম্ভ হইবে। কিছুক্ষণ বাদেই পাতাটাও “বুপা’ করিয়া পড়িয়া যাইবে। ঘড়ি দেখিলে দেখা যায়, পত্রাংশের শেষ ছোট পাতাজোড়া নিমীলিত হওয়ার পর হইতে পাতাটা পড়িয়া যাওয়া অবধি অর্থাৎ পেশী পৰ্যন্ত আঘাতের অনুভূতি পৌছিতে সময় লাগিয়াছে ১৫২০ সেকেণ্ড। আচাৰ্য্য জগদীশ বলেন,-ছোট পাতা কাটাজনিত আঘাতের অনুভূতি পাতার বেঁটার ভিতরকার স্নায়ুপথে প্ৰবাহিত হইয়া পেশীতে পৌছায়, পৌছানমাত্রই পেশীটি সঙ্কুচিত হয় এবং পাতাটা পড়িয়া যায়-ঠিক যেমনটী প্ৰাণীর দেহে ঘটিয়া ER যদি সত্যসত্যই বেঁটার ভিতর উদ্ভিদের স্নায়ু থাকিয়া, থাকে, তাহা হইলে প্ৰাণিগণের স্নায়ুতে যে যে বিশেষত্ব দেখিয়াছি, বেঁটার উপর ঠাণ্ডা লাগাইলে, বিষ প্রয়োগ করিলে অথবা তড়িৎ প্ৰবাহিত করিলেও আমরা অবশ্যই তাহা দেখিতে পাইব । ভিজাইয়া দিতে হইবে । বেঁটাটা বরফের শীতে তিতার অবধি বেশ ঠাণ্ড হইয়া অন্তরস্থ স্নায়ুকেও শীতল করিয়া দিবে। এখন আবার পূর্বের মত পত্রাংশের দুই-তিনটি ছোট পাতা কাটিয়া আঘাত দিতে হইবে। দুইবারের আঘাত যতটা সম্ভব একই রকমের হওয়া দরকার। • ঘড়ি ধরিয়া, লক্ষ্য করিলে দেখা যাইবে, আঘাতের উত্তেজনা পেশীতে পৌছিতে এবার আশ্চৰ্য্যরকম দেৱী হইতেছে। বেঁটাটা যত বেশী ঠাণ্ড করা যাইবে, এই বিলম্বের পরিমাণ ততই বাড়িয়া যাইবে। অনেকক্ষণ ধরিয়া খুব বেশী ঠাণ্ড লাগিলে হয় তো উত্তেজনা পেশীতে মোটেই পৌছিবে না। --অর্থাৎ পাতাটা মোটেই পড়িবে না। বরফজলের পরিবর্তে তুলাটা কোনও বিষের জলে ( যেমন, তীব্ৰ

  • আঘাতের সমতা বজায় রাখিবার জন্যই বৈজ্ঞানিকের তড়িতাঘাত সর্বোৎকৃষ্ট বলিয়া ব্যবস্থা করিয়াছেন। তড়িৎ আঘাতের পরিমাণ ইচ্ছানুযায়ী ক্ষীণ ও ধীয় করা যায়---(সেও একটা সুবিধা। বসু বিজ্ঞান-মন্দিরে এই সকল পরীক্ষাই বিজ্ঞান-সন্মত প্ৰণালী মতে করা হইয়াছে। শুধু যাহাতে পরীক্ষাগুলি সকলের পক্ষেই করিয়া দেখা সম্ভব হয়---এই জন্য সহজ উপায়ের কথাই

ag er VSN Vifft