পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৯০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YOes ) 9-er ክሠላ› Aurity at বসিত হবে, কে বলতে পারে? ইউরোপের মেয়েরাও তো পাঁচশ বছর আগে হ্যাকড়ার পটুলী ছিল-গলা থেকে গোড়ালী পৰ্যন্ত অপুরুষম্পখা। এখন তারা এমন retrenchment আরম্ভ করেছে যে, পোষাক থেকে চুল পৰ্য্যন্ত কিছুই বাদ দেয় নি, যেটুকু অবশিষ্ট আছে সেইটুকু শীতের দেশের পক্ষে এত হ্রস্ব যে, এ যেন আমাদের গরমের দেশে গান্ধীর মতো কটিবন্ত্র পরার সমান। পোর্ট সৈয়দ ছেড়ে আমরা ভূমধ্যসাগরে পড়লুম। শান্ত শিষ্ট বলে ভূমধ্যসাগরের সুনাম আছে। প্ৰথম দিন-কতক 5 TIRATț933 RCTVs Notif "Honesty is the best policy” করলে, কিন্তু শেষ পৰ্য্যন্ত ভদ্রত রক্ষা করলে না । আর একবার ক’রে কেউ কেউ শয্যাশায়ী হলেন । অধিকাংশকে মাসেলসে নামতেই হলো। পোর্ট, সৈয়দ থেকে মাসেলস পৰ্যন্ত জল ছাড়া ও দু’টি দৃশ্য ছাড়া দেখবার আর কিছু নেই। প্রথমটি ইতালি ও সিসিলীর মাঝখানে মেসিনা প্ৰণালী দিয়ে যাবার সময় দুই ধারের পাহাড়ের uBt S S DDSDBD BBBLL DBD DD DBDB যাবার সময় পাহাড়ের বুকে রাবণের চিতা । মাসেলস ভূমধ্যসাগরের সেরা বন্দর ও ফরাসীদের, দ্বিতীয় বড় শহর। ইতিহাসে এর নাম আছে, ফরাসী “বন্দে মাতরমের” এই নগরেই জন্ম। কাব্যেও এ অঞ্চলের Rix wics, Roto Jeforti wfo (troubadour) c{3 প্রিয়ভূমি এই সেই Provence-বসন্ত যেখানে አፋgiስ VS জ্যোৎস্না যেখানে স্বচ্ছ। এর পূর্বদিকে সমুদ্রের কুলে কুলে ছোট ছোট অসংখ্য গ্ৰাম, সেই সব গ্রামে গ্রীষ্মযাপন করতে পৃথিবীর সব দেশের লোক আসে। ব্যাণ্ডোল (Bandol) নামক তেমনি একটি গ্রামে আমরা একটি দুপুর কাটালুম। মোটরে ক’রে পাহাড়ের পর পাহাড় পেরিয়ে সেখানে যেতে হয়। পাহাড়ের ওপর থেকে মাসেলসকে দেখলে মনে হয় যেন সমুদ্র তাকে সাপের মতো সাতপাকে জড়িয়ে বেঁধেছে। মাসেলস শহরটাও শহর কেটে তৈরি, ওর একটি রাস্তার সঙ্গে আরেকটা রাস্তা সমতল নয়, কোনো রাস্তায় ট্রামে ক’রে যেতে যেতে ডান দিকে মোড় ফিরলে একেবারে রসাতল, কোনো রাস্তায় চলতে চলতে বঁদিকে বেঁকে গেলে সামনে যেন স্বর্গের লিড়ি। মাসেলসের অনেক রাস্তার দু’ধারে গাছের সারি ও তার ওপারে ফুটপাথ । মাসেলস থেকে প্যারিসের রেলপথে রাত কাটল, তাই পাশ্ববৰ্ত্তী দৃশ্যের বর্ণনা দিতে পারব না। প্যারিসে নামি নি, ট্রেন থেকে প্যারিসের যতটুকু দেখেছি তাকে *দেখা” বলা চলে না। প্যারিস থেকে রেলপথে ক্যালে, BL LBDB LKEEE LLH LgS LLLLS LBD BBS ዋቮር♥ ቑጣNéaff | মোটামুটি ফ্রান্সের যতটুকু দেখেছি ততটুকু থেকে মনে হয় না যে ফ্রান্স আমাদের দেশের থেকে বড় বেশি। পৃথক। দেশটা অসমতল ও ছোট ছোট পাহাড়ে ছাওয়া । সে-সব পাহাড়ের কোনোটার মাথায় টাক, কোনোটা নামনা-জানা গাছপালায় শুrামল। কোনো কোনো পাহাড়ের মাথায় কচি কচি ঘাস গজিয়েছে, যেন কেউ কার্টি দিয়ে ওদের সমান করে হেঁটেছে ও চিরুণী দিয়ে সিখি বানিয়ে দিয়েছে। নদীনালা বেশি চোখে পড়লে না ; ষে কটা দেখ সুম সে-কটা আমাদের দেশে নদী নামের অযোগ্য। কিন্তু এরা নদীর যত্ন নেয়, তার কুলের ঘাসের তরি করে, তার ধারে ধারে বাবুদের বাগানবাড়ী বানায়। রাস্তায় । দু’ধারে ক্ষেত, ফসল কাটা চলেছে, দৃশ্যটা আমাদেরি দেশের GNO ফরাসী দেশের নরনারী সম্বন্ধে এত স্বল্পপরিচয়ে কিছু না বলাই ভালো। তবে এতটুকু বলে ভুল হবে না যে, এদের আবালবৃদ্ধবনিতা প্ৰত্যেকেই মৃত্যু পোষাক এরা জাতিকে-জাত পরিচ্ছদ-শিল্পী। “” ***, .