Yves ) sūì | wat শ্ৰীনরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত এমনি করিয়া অনেক বিবরণ জ্যোতি দিয়া গেল । শেষে সুরমা জিজ্ঞাসা করিল, “তোমার এত সব খরচ চলছে কোথ, থেকে ?” “চ’লে যাচ্ছে এক রকমে। আমি দুটো প্ৰাইভেট श्नन कब्रि। २ान ठिानक 6नां शिष्थछि उाटड७ किई পাই, এমনি ক’রেই চ’লে যাচ্ছে। ভাল কথা মনে করেছ। বউদি, আমি এখন উঠি । এক মহারাজার সঙ্গে দেখা করতে যাব। তিনি কিছু চান্দা দেবেন। আমাকে শুনছি।” সুরমা বলিল, “তোমরা কি দু’ ভায়েই সমান ? একটি কথাও কি তোমাদের বিশ্বাস করবার উপায় নেই ? জ্যোতি শুনিয়া অবাক হইল, শুল্কমুখে বলিল, “কেন বউদি ? আমি কি করলাম?” সুরমা বলিল, “আমার সঙ্গে তোমার কি কথা ছিল ? তুমি না বলেছিলে তোমার টাকার দরকার হ’লে তুমি আর কারো কাছে চাইবার আগে আমার কাছে চাইবে ? আর स्त्रांब ब्रांविा खारफु ख्रिश्न ६शt cवफुांक आभाटक क्डूि aff ቐ”ርማ 1” লজ্জিত হইয়া জ্যোতি বলিল, “ক্ষমা কর বউদি। তোমার কাছে তো আমি টাকা নিতে পারবো না। বলেছি, তো আমি দাদার এক পয়সাও নেবো না ।” “কিন্তু আমি তো ভিখারীর মেয়ে নাই, গরীবের পুত্রবধুও নই যে আমি দিলেই সেটা তোমার দাদার টাকা হবে। তোমার দাদা বার এক পত্নসাও দেন নি এমন টাকা আমি তোমায় এখনো দিতে পারি। তুমি বসে। এইখানে, আমি আজ যা” দেবো তা’ তোমার নিতেই হবে।” বলিয়া সুরমা উঠিয়া সিন্ধুক খুলিল। সিন্ধুক হইতে একটা নেকড়ার পুটুলী বাহির করিয়া সে জ্যোতির হাতে দিয়া বলিল, “এই নেও, এর ভিতরকার একটা পয়সাও Cva: ts at ” জ্যোতি পোটল খুলিয়া দেখিল যে পুটুলীর ভিতর সুরমায় ৰহমূল্য সব অলঙ্কার আর কতকগুলি মোহর ও গিনি, সেগুলি সুরমা পাইয়াছিল। তা’র বিবাহের সময় আত্মীয়দেয় কাছে। জ্যোতি ভ্যাবাচ্যাক খাইয়া বউদির মুখের রহিল। তার পর সে কম্পিত কণ্ঠে বলিল, “মাপ কর DDS LDBB BBB DBBDDDB DDB DD GBDBD DDS ভারণ করতে পারবো না ।” সুরমা দৃঢ়ভাবে খলিল, “তুমি যদি না নেও তবে আমি ওগুলো ভিখারী ডেকে বিলিয়ে দেব। আমার ; তো আর ও সবের কোনও দরকার হবে না ভাই।” বলিতে বলিতে সুরমা কিছুতেই অশ্রু-রোধ করিতে পারিল না। . জ্যোতির চক্ষু ও জলে ভরিয়া উঠিল। সে কিন্তু করিবে: ভাবিয়া পাইল না ; শেষে ভাবিয়া চিন্তিয়া বলিল, “তোমার দান প্ৰত্যাখ্যান ক’রবো না বউদি, এ সব আমি নিলাম। D S SLLLBS S DBBLL S BB BDLL SS SD S LBDD সে সঙ্গতি হয়, তবে তোমাকে আমার কাছ থেকে আবার ঠিক এমনি গহনা প্ৰণামী নিতে হবে।” SS যে মেয়েটার প্রসব বেদনার সংবাদ পাইয়া জ্যোতি পড়াশুনা ছাড়িয়া সেবাব্রত গ্ৰহণ করিয়াছিল, তার নাম কৃষলা । তার বয়স এখন বোল সতেরো। মেয়েটির রঙ ময়লা মুখশ্ৰী মন্দ নয়-পূর্ণ যৌবনের গৌরবে মণ্ডিত। এখন ভাল খাইয়া পরিয়া তাহার শ্ৰী শতগুণ বাড়িয়া গিয়াছে। ” কমলা আজ প্ৰায় দুই বৎসর জ্যোতির আশ্রমে আহে । আশ্রমটি ছোট ও আড়ম্বর-শূন্ম, মাত্র করখানি খোলায় স্থা তার একটি প্রকোষ্ঠে কমলা ও তার মা থাকে, একটি থাকে জ্যোতি নিজে, আর একটি লম্বা ঘরে থাকে ছোট ছোট ছেলেপিলে। আর যে কচি খোকাটি জ্যোতি কুড়াইয়া পাইয়াছিল, তার ছোট একটা খাট জ্যোতির ঘরেই ছিল ; সেখানে আসিয়া কমলা তাকে দেখাশুনা করিত, কিন্তু জ্যোতির চোখের সামনে । জ্যোতি নিজে ছেলেদের পড়ায়, ধৰ্ম্মশিক্ষা দেয়। আর একটি মিন্ত্রী ও এক দরজী তাদের কাজ শেখায়। কমলার শিক্ষার ভার সম্পূর্ণ গ্ৰহণ করিয়াছে জ্যোতি। ‘ কমলা এখন চলনসই গোছ সেলাই করিতে শিখিয়াছে, তার একটা কল আহে, তাতে- সে জামা কাপড় সেলাই করে, ৰৌ-৮
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৯০৬
অবয়ব