পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্রতলের জগৎ లిలి 〔而羽一qr而颈夺怀河夺怀召(5博 আছে, কেউ কেউ একেবারে अन्, j শরীর দিয়ে ब्रśौन् আলো বার झ्भ, কেউ পাৎলা ও স্বচ্ছ । আমাদের জালে একধরণের মাছ পড়েছিল, অন্য কোন নামের অভাবে আমরা একে ড্রাগন মাছ বলব। ড্রাগন মাছের রং ঘোর কালো, দেহ সরু ও লম্বা, শরীরের দু’ধারে জাহাজের দু’পাশের ঘুলঘুলির মত দু’সারি আলো বসানো আছে-আবার কোন কোন ড্রাগন মাছের শরীর ষড়ভুজ আঁশে ঢাকা-প্ৰত্যেক আঁশখানার কেন্দ্ৰস্থানে একটা ক’রে ছোট গোলাপী রংয়ের আলো বসানো । এদের দাত শুদ্ধ ই-করা মুখ দেখতে অতি বিকট, রূপকথার-ড্রাগন নিছক কল্পনা ব’লে মনে হয় না। এদের দেখলে। ড্রাগন মাছের শরীরের দু’পাশের দু’সারিতে সবশুদ্ধ একশো নব্বইটা বাতি জলে । সাধারণতঃ সাড়ে চারশে ফুট থেকে দু’ মাইলের মধ্যে এদের পাওয়া যায়—তার নীচে, “এৱা 6नiश् श्व बैं।ig5 मi । আর এক ধরণের মাছকে আমরা বর্শেল মাছ বলব। এদের দেহের গঠন এমন অদ্ভুত যে, ফটাে না দেখলে লোকে আষাঢ়ে গল্প বলে উড়িয়ে দেবে এদের কথা । বঁর্শল মাছ ; সরু লিঙ্গুলিকে লুম্বা দাঁড়া ও তৎসংলগ্ন বঁড়ালী দ্রষ্টব্য। ! এদের দেহ চার থেকে দু’ ইঞ্চি লম্বী, উচু-নীচু মেরুদণ্ড এখানে-ওখানে ঠৈলে স্টুড়ে বেরিয়েছে, বড় বড় দাত অাছে, দাঁতগুলো ইচ্ছামত ঠোঁটের ওপর দিকে ওঠানো যায়, আবার নীচের দিকে নামানো যায়ণ এদের কপালু থেকে একটা; সরু লিকুলিকে, লম্বা দাড়ামত বেরিয়েছে, এই দাড়ার সঙ্গে স্বতো ও তিনটে বড়শীর মত ব্যাপার আছেঃ এই বঁড়শী, তিনটের সরু মুখ দিয়ে আলো বার হয়। এই ছিপ, স্থতো, বড়শী ও আলোর টােপ কি জন্য অ আমরা বিলুড় পারি —কারণ গভীর তলদেশ থেকে যখন জালে টেনে ওপরে তোলা হ’ল, তখন এ মাছ জীবন্ত-ছিল না। কেৱলবে যে এ জাতীয় মাছ ছিপের সাহায্যে শিকার সংগ্ৰহ করে কি না ।”