ষষ্ঠ অধ্যায় । বৎস সকল ! পূর্বে কতবার কহিয়াছি, সুখ দুঃখের অবস্থা চিরকাল সমান থাকে না। বসন্তকুমার রাজ্যপদ পাইয়া নিরুদ্বেগে বিরাজ করিতেছেন, অকস্মাৎ রাজ্য মধ্যে দুৰ্ভিক্ষ উপস্থিত হইল। বিনা মেঘে বজাঘাত ও উল্কা পাত হইয়া দাবদাহসম্বরূপ গ্ৰাম নগর দগ্ধ করিতে লাগিল। মনুষ্য সকল উৎকট ব্যাধিগ্ৰস্ত হইয়া অকালে কালের কারাল কবলে পতিত হওয়ায়, নগর জনশূন্য অরণ্য হইয়া উঠিল। গৃধিনী ও শিবা-রব জীবিত মনুষ্যের জীবনে সংশয় জন্মাইতে লাগিল। কুলায়-কোটর-বিশিষ্ট অশ্বথ বৃক্ষুের উচ্চতর শাখা, স্মরণচিহ্নের অত্যুচ্চ চুড়া, কীৰ্ত্তিস্তম্ভের ধ্বজ, দুর্গোপরিস্থ জয়পতাকা, প্রাসাদের শিরঃস্থ চন্দ্রশালা, এককালে বিশীর্ণ হইয়া ভূতলশায়ী হইল। বিহগকুলের, আৰ্দ্ধস্বরে-কুকুরের ক্ৰন্দনে, মনুষ্যের হাহারবে, গ্ৰাম নগর অমঙ্গল-ধ্বনিকে পূর্ণ হইতে লাগিল। এই সাংঘাতিক বিপত্তি উপস্থিত দেখিয়া রাজ্যের ভদ্র ও সাধারণ সমাজের প্রজা সমুদায় একত্রিত হইয়া গোপনে সভা করিলেন। তৎকালে এই নিয়ম অতি প্ৰচলিত ছিল, রাজ্যমধ্যে কোন দৈব দুর্বিপাক উপস্থিত হইলে রােজ্যাধিকারীকে দেশান্তর DBB DDBDSS DD YDYDLDDLL sOD BBDBD DBBD BBS DB আনন্দময় নিজ জামাতাকে রােজ্যাধিকার প্রদানকরণবিধি রাজ্য
পাতা:বিজয়-বসন্ত - জলধর সেন.pdf/১৩২
অবয়ব