(2 very পুত্ৰদ্ধয়কে নিকটে বসাইয়া, বসন্তকুমারের হস্ত ধরিয়া বিজয়চন্দ্ৰকে কহিলেন “বাছা বিজয়, দুরন্ত কাল ব্যাধিরূপে আমাকে আক্ৰমণ করিয়াছে। ইহার কঠিন হস্ত হইতে আর আমার অব্যাহতি DDDDS SS DSDDSSDBDBBBD BBD DBB LBB BDDSS S BD তোমাদিগকে পরিত্যাগ করিয়া চলিলাম। তোমরা দুটা ভাই চাদমুখে একবার মা বলিয়া ডাক, শুনিয়া জন্মের মত বিদায় হই।” এই কয়েকটি কথা কহিবামাত্র, অন্তবাষ্প-ভরে কণ্ঠবরোধ হইলে, তিনি চিত্ৰপুত্তলীর ন্যায়, পুত্রদিগের পানে চাহিয়া রহিলেন। বিজয়চন্দ্ৰ মাতার এতাদৃশ বিলাপবাক্যশ্ৰবণে ও তৎকালঘটিত ভাব নিরীক্ষণে অপার বিষাদ-সাগরে পতিত হইলেন, নয়নযুগলের জলে তাহার বক্ষঃস্থল প্লাবিত হইল। ৰসন্তকুমার নিতান্ত শিশু, মা বা কি জন্য কঁাদিতেছেন এবং দাদাই বা কেন কঁাদিতেছেন, তাহা কিছুই বুঝিতে না পারিয়া, কেবল র্তাহার কঁাদিতেছেন, অতএব মা মা বলিয়া উচ্চৈঃস্বরে ८द्भन्न कद्भि८ऊ कांश्व्लि । আহা ! অপত্যস্নেহের কি আশ্চৰ্য্য ভাব ! মহিষীর ত আর অধিকক্ষণ অপেক্ষা নাই, ক্ৰমে মৃত্যুলক্ষণ প্ৰকাশ পাইতে লাগিল; তথাপি প্ৰাণাধিক পুত্রদ্বয়ের ব্যাকুলাবস্থা, উপস্থিত কষ্ট অপেক্ষা সমধিক বোধ হইল । তিনি রোদিন-বদনে কহিলেন, “বাছা বসন্ত ! এস আমার কোলে এস, আর কঁাদিও না, তোমার ভয় কি ?” অনন্তর বিজয়চন্দ্ৰকে কহিলেন, “বাছা! তুমিও কি পাগল হইলে ? কোথায় বসন্তকে সান্থনা করিবে:
পাতা:বিজয়-বসন্ত - জলধর সেন.pdf/২৩
অবয়ব