তৃতীয় অধ্যায়। هوا খুলিয়া দিয়া এই ঘোড়া আনিয়া দিলেন ; আমি একটায়, আর দাদা একটায় চড়িয়া চলিলাম। দাদা, আমাকে এ খানে আনিয়াছেন, আমি কত বার কহিলাম, দাদা, চল বাড়ী যাই, তিনি তা শুনিলেন না। ভাল মহাশয় । আপনি না বলিলেন, “তোমার দাদা এখনি আসিবেন” ; কৈ তিনি ত এখনও আসিলেন না। আমার বড় ক্ষুধা হইয়াছে, আমি কার কাছে বলিব ? তাপসশ্রেষ্ঠ, বসন্তকুমারের এই সকল কথা শুনিয়া, তঁহাদিগের যে যে দুৰ্দশা ঘটিয়াছিল, তাহা সহজেই বুঝিতে পারিলেন। তপস্বীদিগের চিত্ত স্বভাবতঃ দয়াদ্র, তাহাতে আবার এই সকল দুঃখজনক বাক্য শ্রবণ করায় একেবারে দ্রব হইয়া গেল। তখন তিনি দুঃখগদগদ হইয়া কহিলেন, বাছা বসন্ত ! তোমার অত্যন্ত ক্ষুধা হইয়াছে ? তুমি এই খানে কিঞ্চিৎকাল বসিয়া থাক, আমি বন হইতে ফল আনিয়া দিতেছি। এই বলিয়া গমনোন্মুখ হইলেন। বসন্তকুমার অতি কাতরস্বরে কহিলেন, ঠাকুর মহাশয়! আপনিও কি আমাকে ফেলিয়া চলিলেন ? আমার উপায় কি হবে ? এই কয়েকটি কথা বলিতে বলিতে নয়ন-জলে তঁহার বক্ষঃস্থল DBBD DBBDS BBD DDBBS DBBDS SDDDSS DB DBBDB SBBBBSB BDD BBD DDD DDD DDD S DBEEDSBD করিতেছি? যদি তোমার বিশ্বাস না হয়, তবে আমার এই কঁথা। আর কমণ্ডলু রােখ। তাহা হইলে আমি আর যাইতে পারিব না। মুনি কঁথা কমণ্ডলু বসন্তকুমারের নিকটে রাখিয়া ফলান্বেষণে গমন করিলেন এবং অনেক পৰ্য্যটনে আতা,
পাতা:বিজয়-বসন্ত - জলধর সেন.pdf/৭৩
অবয়ব