তৃতীয় অধ্যায়। 心> দেখিয়া, তঁহার আর আহলাদের পরিসীমা থাকিল না। আবার বসন্তকুমারের এমনি সুন্দর মুখশ্ৰী ছিল, যে, শত পুত্র প্রসূতিও তাহার মুখপানে চাহিলে, লালন পালন করিতে ব্যগ্ৰী হইত। বিশেষতঃ মুনিপত্নী সন্তান-বিহীনা, সুতরাং তিনি আহলাদ-সাগরে নিমগ্ন হইয়া ৰাহুযুগল প্রসারণপূর্বক বসন্তকুমারকে ক্রোড়ে করিয়া কুটীরে গমন করলেন। রজনী প্ৰভাত হইল। মুনি কুমারেরা বসন্তকুমারের সঙ্গে ক্রীড়া করিতে কুটীরদ্ধারে দণ্ডায়মান হইলেন। তিনি অপরিচিত হেতু কাহারও নিকট গেলেন না, রজনীতে কেবল ব্ৰাহ্মণপত্নীকে দেখিয়াছেন, অতএব তাহারই নিকটে বসিয়া থাকিলেন । যখন তাহার অন্তঃকরণে বিজয়চন্দ্রের কথা জাগ্রত হইতে লাগিল, তিনি অমনি দাদা বলিয়া রোদন করিতে লাগিলেন । দ্বিজ রমণী তঁহাকে ক্ৰোড়ে করিয়া হরিণ-শিশু ও কারভ দেখাইয়া প্ৰবোধ বচনে করিতে লাগিলেন। এই অবস্থায় দুই চারি দিন গত হইল। যখন তাপস-তনয়দিগের সহিত তাহার প্রণয়সঞ্চার হইল, এবং ক্রীড়া কৌতুকে অন্তঃকরণ সর্বদা ব্যগ্র রহিল, তখন বিজয় BYD BD DLLD BDDDD BDBB BDDDDuD DBDBD DDDS এতদবস্থায় কিছুকাল অতিবাহিত হয়। তাপসশ্রেষ্ঠ সারদ্বাজ অন্যান্য মুনিকুমারের সহিত বসন্তকুমারের পাঠাভ্যাস করিতে সময় নিরূপণ করিয়া দিলেন। প্রথমতঃ তাহাতে তাঁহার কিঞ্চিৎ কষ্ট ও বিরক্ত বোধ হইল বটে, কিন্তু যৎকালে কিঞ্চিৎ বোধ হইয়া উঠিল, তখন তিনি ব্যগ্র ও উৎসুক ও সহাধ্যায়িগণের
পাতা:বিজয়-বসন্ত - জলধর সেন.pdf/৭৫
অবয়ব