পাতা:বিদ্যাপতি ঠাকুরের পদাবলী - নগেন্দ্রনাথ গুপ্ত.pdf/২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>\ নন্দন বনমে ভেটল মহেশ । গোঁরি মন হরথিত মেটল কলেশ ॥ বিদ্যাপতি ভন উগনা সে কাজ । नश् िश्ठिकब्र cबांब जिङ्वन ब्रांअ ॥ আমার উগনা কোথায় গেলেন, শিব কোথায় গেলেন, কি হইলেন । থলিতে সিদ্ধি নাষ্ট ( বলিয়া ) রাগিয়া বসিতেন, খুজিয়া আনিয়া দিলে হাসিয়া উঠিতেন। ষে আমার উগনার উদ্দেশ করিবে, তাহাকে ভূষণ वक्रन करबब्र कइन निव। ननन बरन भtरुलग्न महिङ जांश्रां९ झहेण, cशोन्नैौब्र बन श्ब्रविड, cङ्ग* बिफ्रेिण । বিদ্যাপতি কহে, উগনাকেই কাজ (উগনাকেই আমার প্রয়োজন ), ত্রিভুবনের রাজ্যও আমার হিতকর নয়। বিদ্যাপতির পত্নীর সম্বন্ধে কোন কথা জানিতে পারা যায় না। তাহার নাম কি ছিল, তাহাও কোথাও প্রকাশিত হয় নাই। এই প্রবাদের কোন ভিত্তি থাকিলে অনুমান হয় যে, ব্রাহ্মণী কিছু কোপনস্বভাব ছিলেন, এবং স্ত্রীজাতির সচরাচর যেমন বাক্যবল অধিক হয় সেরূপ না হইয়া বাহুবলের লক্ষণষ্ট তাহাতে প্রবলতর ছিল । বিদ্যাপতি ও পক্ষধর মিশ্র । রাজপণ্ডিত বিলপীগ্রামোপার্জক বিদ্যাপতি ঠাকুরের একটি অতিথিশালা ছিল। অতিথিদিগের ভোজন সমাপন হইলে বিদ্যাপতি স্বয়ং সেই গৃহে প্রবেশ করিয়া তাহাদিগকে সম্ভাষণ করিতেন। প্রবাদ আছে, এক দিবস বিদ্যাপতি অতিথিশালায় প্রবেশ করিলে ভোজনতৃপ্ত অতিথিমণ্ডলী দণ্ডায়মান হইয়া উঠিল, কেবল অত্যন্ত কৃশকায় এক ব্যক্তি চিন্তামগ্ন হইয়া এক কোণে উপবেশন করিয়াছিল, সে আসনত্যাগ করিল না । বিদ্যাপতি জিজ্ঞাসা করিয়া জানিলেন, ঐ ব্যক্তি আকার করেন নাই। তখন বিদ্যাপতি কৌতুক করিয়া শ্লোকাদ্ধে কহিলেন,— প্রাঘুণে ঘুর্ণবৎকোণে সুক্ষত্বোন্নোপলক্ষিতঃ । গৃহকোণে অবস্থিত সুশ্ন কাটবৎ অতিথি সূক্ষ্মতাবশতঃ লক্ষিত হইলেন না । উপবিষ্ট পুরুষ তৎক্ষণাৎ অপরাদ্ধ শ্লোকে উত্তর দ্বিলেন,— ন হি স্থলধিয়ঃ পুংসঃ স্বক্ষে দৃষ্টি: প্রজায়তে। স্থূলবুদ্ধি পুরুষের স্বল্প পদার্থে দৃষ্টি গমন করে না। তখন বিদ্যাপতি পক্ষধর মিশ্রকে চিনিতে পারিয়া অভ্যন্ত সমাদর পূর্বক তাহাকে গৃহাস্তরে লইয়া গেলেন। পক্ষধর মিশ্র সম্ভবতঃ বিদ্যাপতি অপেক্ষ বয়ঃ কনিষ্ঠ । পক্ষধর মিশ্রের স্বছন্ত লিখিত একখানি বিষ্ণুপুরাণ অাছে তাকার কাল ৩৫৪ ল সং। বিদ্যাপতির প্রতি বিদ্বেষ । ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদিগের প্রতি র্তাহাজের স্বদেশিগণ বিদ্বেষ করিয়া থাকেন এ কথা চিরকাল চলি৷ DBBS DDBBD DDDDD BDD BBB BB BBD D BBD DD DD KS BB BBB