বিদ্যুৎ-তত্ত্ব শিক্ষক כי מ 8 পারে। জলপ্রপাত চালিত কল প্রপাতের পরিমাণের উপর নির্ভর করে । যেখানে ছোট প্রপাত আছে সেখানে অধিক ক্ষমতার প্রয়োজন হষ্টলে সেই প্রপাতের স্বারা কাৰ্য্য সম্পন্ন হয় না । সেইখানে অপর প্রকারের শক্তি যাহা সহজে পাওয়া যায় সেই শক্তি চালিত কলের প্রয়োজন হয়। সকল স্থানে সব সময়ে বহমান বাঘ বা জল ও জলপ্রপাত প্রভৃতি পাওয়া যায় না। সেই কারণে উত্তাপ শক্তি চালিত কলেরই অধিক প্রচলন । কারণ উত্তাপশক্তি বিভিন্ন প্রকার ইন্ধন হষ্টতে পাওয়া যtঠতে পারে এবং ঐ ইন্ধন কোন না কোন প্রকারে এক স্থান হইতে স্থানাগুরে বহন করিয়া লক্টয়া যাইয়। কার্যা করান ধাইতে পারে । উত্তাপ শক্তি জনিত প্রথম চালক দল দুই প্রধান পদ্ধতিতে কাৰ্য্য করে যথা— (১) এক্সটারণল কথtশ্চীন ইঞ্জিন । (২) ইন্টার্ণাল কম্বাশ্চান ইঞ্জিন । যে যন্ত্রে শক্তিকে কাৰ্য্যকরী ক্ষমতাতে অনিয়ন করা যায় তাহীকে ইঞ্জিন বলা যায় । উত্তাপ শক্তির ব্যবহার উপরোক্ত দুই প্রকার ইঞ্জিন দ্ব"র। হঠতে পারে। উত্তাপ শক্তি ক্ষুেনি দ্রব্যের মধ্যে প্রবেশ করিয়৷ সেই দ্রব্যের আকৃতি বৃদ্ধি করাইতে দৃষ্ট হয়। সেই আকৃতি বৃদ্ধি যদি "কাৰ আবৃত পাত্রের মধ্যে হয় এবং ঐ প্লাত্রে এমন প্যবস্থ পাকে যাহাতে দ্রব্যের আকুতি বৃদ্ধি হটবার চেষ্ট হইলে পাত্রের কোন অংশ প্লিয়া গিয়া ঐ পাত্রস্থিত দ্রব্যের আকৃতি বৃদ্ধির জঙ্গ স্থান স্কুলান করায়, তখন দেখা যায় যে পাত্রের ষে অঙ্কুশটি স্থান সন্ধুলানের জন্য সরিধ্যায় তাহার গতি প্রস্তুত হইয়াছে, কোন দ্রব্যকে গতি দ্বারা কাৰ্য্য করাইতে হক্টলে এই শক্তিবাণ অংশের সহিত স্বfবধামত সংযোগ করিতে পারিলে কাব্য পাওয়া যাইতে পারে । অতএব দেখা যাইতেছে যে আমাদের ইঞ্জিন বলিলে একটি দ্রব্যধারক পাত্র ও একটি গতিবান অংশ প্রয়োজন হয়। ঐ পাত্রটিকে সিলিণ্ডার ও গতিলাম অংশটিকে পিষ্টন বলা যায়। জল ও গ্যাসের মধ্যে উত্তাপশক্তি প্রবেশ করিলে দেখা যায় উহার প্রভাবে জলের আকার বাপে পরিণত হইয়া বৃদ্ধি হয় ও গ্যাস নিজ অবস্থাতেই বুদ্ধি হস্তু। উত্তাপ শক্তি উহাদের মধ্যে প্রবেশ করিয়া উহাদের আকৃতি বৃদ্ধি করিবার চেষ্টা করিলে দেখা যায় যে যদি উহার ক্ষে। আবৃত পাত্রের মধ্যে হয় এবং ঐ আবৃত পাত্র হইতে উহাদের নির্গত হুঃ বাব কোন উপায় না থাকে, তবে উহাদের আয়তন বৃদ্ধি পাইবার উপক্রম হে ই পালের গাত্রে চাপ দিতে থাকে, ঐ চাপের অবস্থা এত বৃদ্ধি করা যাইতে পারে যে এমন কি এই পাত্রটিকে ফাটাইয়া
