পাতা:বিদ্রোহী প্রাচ্য.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(t) DB BD S BBS DDBDLD BBDD S DBDDDB S DBBHL তাহাদের অস্ত্ৰ কলঙ্কিত না হয়। ফ্রান্স ও রুষিয়ার তুলনায় फ्रेंौनव्र शृंशविदां ऐझर्थक्षांशाझे नदृश् । ১৯১৭ খৃঃ অব্দে চাং হচ্ছেন নামে এক ব্যক্তি বালক সম্রাটকে আবার সিংহাসনে বসান । কিন্তু ২৪ দিনের বেশী ভঁহাকে সিংহাসনে বসিবার সুযোগ দেওয়া হইল না-টুয়ান ও য়ু-পাই-ফু নামক দুই ব্যক্তির সামরিক বলের নিকট শীঘ্রই সম্রাটপক্ষকে পরাজয় স্বীকার করিতে হইল। আবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হইল। ক্ৰমে চীনের অন্তবিরোধের ফলে, উত্তর চীন ও দক্ষিণ চীন অল্প অল্প করিয়া ভিন্ন হইতে লাগিল। দক্ষিণ চীন সান-ইয়াৎসেনের অধিনায়কত্বে পূর্ণ গণতান্ত্রিক ও স্বদেশী ভাবাপন্ন। উত্তর চীন অনেকটা রাজতান্ত্রিক ও জাপানী প্ৰভাবে প্রভাবিত। ইতিমধ্যে ইউরোপের মহাযুদ্ধের ঢেউ এসিয়ায় লাগিল-চীনের বুকের উপর বসিয়া জাপান ও মিত্ৰশক্তিরা জাৰ্ম্মেণীর বিরুদ্ধে লড়িতে লাগিল। মিত্ৰশক্তি জাৰ্ম্মেণীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে, জাৰ্ম্মেণগণ বেলজিয়মের ভিতর দিয়া সৈন্য চালনা করিয়া আন্তর্জাতিক বিধান লঙ্ঘন করিয়াছে। কিন্তু সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ( neutral ) চীনের বুকের উপর বসিয়া কামান দাগ ও নররক্ত লইয়া হোলি-খেলা, কি করিয়া আন্তর্জাতিক বিধান-সঙ্গত, বুঝা যায় না। উত্তর চীন মিত্ৰশক্তির পক্ষে যুদ্ধে যোগদান করিল-সানইয়াৎ-সেন ও দক্ষিণ চীন তীব্রভাবে ইহার প্রতিবাদ করিলেন।