$'e fৰধৰtৱধৰ্ম্মরক্ষা । নাথের হস্তেই খরচের টাকা পয়সা থাকিভ, একদিন অপরাহ্ন সময়ে বাহির হইয়া বাস হইতে দূরস্থিত এক ৰেশ্বাপল্লীর মধ্যে ইতস্ততঃ দেখিতে দেখিতে ভ্রমণ করিতে লাগিল । এইসময়ে শাস্তিধারা বেশভূষাদি করিয়া বারাগুয়ে বসিয়া রাজপথের পথিকগণকে দেখিতেছে । তাহাকে দেখিয়াই অজিতনাথের বোধ হইল এই যুবতী চমৎকার ৰূপবতী শঙ্কিতমনে তাহার দ্বারে উপস্থিত হইলেই একজন রমনী বলিল বাৰু ! উপরে, নিচে, যেখানে ইচ্ছা হয় বহুন তখন অজিতনাথ সানন্দমনে উপরেই উঠিল ঈষৎ হান্তমুখে ' শান্তিধারার সম্মুখীন হইলে সুন্দর নব্য বাবুটিকে দেখিয়। শাস্তিধারাও হাস্যমুখে বসাইয়া দাসীকে তামাক দেবার অজ্ঞা করতঃ নিকটে বসিয়া আলাপ করিতে লাগিল। বাবুটির মুখ দেখিতে দেখিতে শান্তিধারার পতিকে স্মরণ হইল এবং হটাৎ শঙ্কা হইল যে এ পুৰুষ আমার সন্তানই বা হয় এই ভাf-তে ভাবিতে মৌখিক হস্তমুখে বিশেষ পরিচয় করিতে লাগিল সুমধুর হাস্যের বশীভুত হইয়া বাবুটিও সকল পরিচয় দিভে বাধ্য হইল ক্রমশঃ যত নিলিতে থাকিল ততই ঐ ব্যক্তি কে স্বীয়-সন্তান জ্ঞান হৃদয়ে বদ্ধমুল হইয়। স্নেহভার বৰ্দ্ধিত হইতে লাগিল । ক্রমে নিবাসভূমি প্রভৃতি পরিচয় দিয়। যখন বলিল আমার পিতার নাম অমুক মিত্ৰ অামি যখন অষ্টম মাস গৰ্বে তখন তাহার পরলোক হইয়াছে আবার দুর্ভাগ্য ক্রমে অন্নপ্রাশনের ছয়দিবস পরেই জননীর মৃত্যু হইয়াছে এই কথা শুনিয়া শান্তিধারা জিজ্ঞাসা করিল কিৰূপে, বস্তুটি বলিল্লেন সুনিয়াছি গভীর রজনীতে কোন পীড়া বাধিত হইয় একাকিনী খিড়কিরদিকে বহির হইয়াছিলেন বোধ হয় ব্যাঘ্রেই হবে এমন নষ্ট করিয়াছিল ষে কেহই জঙ্গিতে পারে নাই অস্তিখণ্ডও পাওয়া যায় নাই, এই কথা শুৈনিছে.শুনিণ্ডেশান্তিধারা সেই পুরুষের দিকে স্থিরনয়নে
